যশোরে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) পাঁচটি গুদাম থেকে ৪২ লাখ ৬০ হাজার টাকা মূল্যের ৩২০ মেট্রিক টন মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সারের হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বিএডিসির পাঁচটি গুদামে অভ্যন্তরীণ তদন্তে সংশ্লিষ্টরা এ তথ্য পেয়েছেন।
সোমবার (৩১ আগস্ট) দিনগত রাতে বিএডিসি যশোর অঞ্চলের যুগ্ম-পরিচালক ও জেলা প্রশাসক ড. হুমায়ুন কবীর বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গায়েব হওয়া সার রাশিয়া ও কানাডা থেকে আমদানি করা হয়। সম্প্রতি কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে সার গুদামগুলো যশোর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুল আরিফর নেতৃত্বে একটি টিম পর্যবেক্ষণ (তদন্ত) করে। ওই টিমটি জানিয়েছে, ৩২০ মেট্রিক টন এমওপি সারের হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না।
বিএডিসি যশোর অঞ্চলের যুগ্ম-পরিচালক রতন কুমার মণ্ডল তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে গঠিত পাঁচ সদস্যের নিরীক্ষা টিম তদন্ত করে ৩২০ টন এমওপি সার ঘাটতি দেখতে পেয়েছে।
Discussion about this post