বিডি ল নিউজঃ দেশে আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি অনেক পুরনো। সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই এ দাবি উঠে আসছে। ব্রিটিশ পারেনি, সাধের পাকিস্তানও পারেনি, একমাত্র বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যেগ নিয়েছেন। সংসদে এক সম্পূরক প্রশ্নের উত্তর প্রদানকালে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এ কথা বলেন।
সোমবার (৩০ মার্চ) জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রসঙ্গে একজন সংসদ সদস্য সম্পূরক প্রশ্ন করেন শিক্ষামন্ত্রীকে। এছাড়া জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য এ কে এম মাঈদুল ইসলাম শিক্ষামন্ত্রীর কাছে লিখিত প্রশ্নেও জানতে চান ইসলামি-আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি কবে নিয়োগ দেওয়া হবে?
উত্তরে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি অনেক পুরনো। এ দাবি নিয়ে অনেক আন্দোলন হয়েছে। কেউ সাহস দেখাতে পারেনি। যারা ইসলামের নামে রাজনীতি করে, ইসলামের লেবাসধারী তারও পারেনি একটি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় করতে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সেই সাহস দেখিয়েছেন।
এ কে এম মাঈদুল ইসলামের লিখিত প্রশ্নের জবাবে নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, ইসলামি-আরবি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১৩’র ১১ (১) ধারা অনুযায়ী মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর কর্তৃক ২০১৪ সালের ২ এপ্রিল চার বছরের জন্য উপাচার্য পদে প্রফেসর ড. এ এন এম রইছউদ্দিনকে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছিল। ব্যক্তিগত কারণে তিনি গত ২৬ অক্টোবর দায়িত্ব থেকে অব্যহতি চাওয়ায় তাকে অব্যহতি দেওয়া হয়।
মন্ত্রী বলেন, একই বছর ৩১ ডিসেম্বর প্রফেসর ড. মো. আহসান উল্লাহকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামি-আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।-হ্যালো টুডে
Discussion about this post