২০২০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রায় ৩ বছর পর বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট পরীক্ষার প্রথম ধাপ এম সি কিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এম সি কিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার পরেই বাংলাদেশে ও বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রকোপ ছড়িয়ে পড়তে থাকে এবং বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট প্রসেস পরীক্ষার পরবর্তী ধাপ রিটেন পরীক্ষা কবে অনুষ্ঠিত হবে বর্তমানে সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ অনিশ্চয়তার সম্মুখীন শিক্ষানবিশ আইনজীবীরা।
স্বাধীনতা-পরবর্তী ১৯৭২সালে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন এর স্বার্থে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরাসরি আইনজীবী তালিকাভুক্তির নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেই আলোকে সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছিল।বর্তমানে বৈশ্বিক মহামারী করোনার কারণে পরীক্ষাগ্রহণ অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় এমসিকিউ পাশকৃত সকল শিক্ষানবিশ আইনজীবীদের মানবিকদিক বিবেচনাপূর্বক তালিকাভুক্ত করে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের প্রতি আইন মন্ত্রনালয় কর্তৃক গেজেট প্রকাশের দাবিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নেতৃবৃন্দের নিকট স্মারকলিপি প্রদানের জন্য আগামী ৯ জুন মঙ্গলবার অনুরুধ জানিয়েছেন প্রধান সমন্বয়ক একে মাহমুদ।
বাংলাদেশ প্রতিটি বার/সমিতিতে স্বাস্হবিধি পালনপূর্বক নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে জমায়েত হয়ে জেলা প্রশাসক কার্য্যালয়ের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নিকট এ স্মারকলিপি প্রদান করা হবে।
পুরো দেশব্যাপী কার্যক্রম সম্পাদনের অনুরুধ জানিয়েছেন সমন্বয়কের দায়িত্ব থাকা মাসুদ পারভেজ ভূঁইয়া, আইনুল ইসলাম বিশাল, বোনা আসাদ, সুমনা আক্তার লিলি, উত্তম তারণ, মোস্তাফিজুর রহমান সোহাগ, শেখ মো:আবুল হাসনাত বুলবুল, মো:মুরসালিন তালুকদার, রবিউল হাসান রবি, মনির হোসেন সজিব, কৃপেশ রন্জন দাশ, রুপেশ বড়ুয়া, ইমাম জমাদ্দার টুটুল, শম্পা রায়, মাহমুদুল হাসান, মাহবুবুর রহমান এবং ২০১৭ ও ২০২০ সালে এম.সি.কিউ উত্তীর্ণ শিক্ষানবিশ আইনজীবিবৃন্দ।
এ তথ্যটি নিশিত করেছেন ঢাকা বারের শিক্ষানবিশ আইনজীবি, শিক্ষানবিশ আইনজীবী সমিতির আহ্বায়ক আইনুল ইসলাম বিশাল।
Discussion about this post