নিজস্ব প্রতিবেদক: ফকিরাপুলের ইয়াংমেনস ক্লাবের ক্যাসিনো মালিক যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিনের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে গুলশান থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব-৩। তার বিরুদ্ধে মাদক, মানিল্ডারিং ও অস্ত্র আইনে তিন মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে গুলশান থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এর আগে বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে গুলশানের ৫৯ নম্বর রোডের ৫ নাম্বার বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে র্যাবের একটি বিশেষ টিম। আটকের সময় তার কাছে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
খালেদ মাহমুদের বাসায় অভিযানে অংশ নেওয়া একজন কর্মকর্তা জানান, তার বাসা থেকে একটি অবৈধ পিস্তল, ছয় রাউন্ড গুলি, ২০১৭ সালের পর নবায়ন না করা একটি শটগান উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া, ৫৮৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক আরিফ হোসেন জানান, বিকাল তিনটার দিকে ডিবির সদস্য পরিচয়ে কয়েকজন বাসায় আসেন। চারটার দিকে বাসায় ঢোকে করে র্যাব। সাড়ে চারটার দিকে বাড়ির লোকজনকে ডেকে বলা হয়, আপনারা আসুন। বাড়ি তল্লাশি করা হবে। লকার থেকে দুটি অস্ত্র এবং ওয়াল আলমারি থেকে দুই প্যাকেট ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। তিনি আরও জানান, ভবনটি ৪ বছর আগে কেনেন খালেদ মাহমুদ।
আটকের পর র্যাব-৩ কার্যালয়ে নিয়ে খালেদ মাহমুদকে জিজ্ঞাসাবাদ করে র্যাব। এসময় তিনি ক্যাসিনো থেকে উপার্জনের টাকা কার কার কাছে যেত তার তথ্য দিয়েছে বললে জানিয়েছে র্যাব।




Discussion about this post