বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী ১ জানুয়ারি ১৯৫৬ সালে জন্মগ্রহন করেণ। তার পিতার নাম ইসরায়েল আলী এবং মাতার নাম আলীফাজান বিবি ।
মোহাম্মদ ইমান আলী আইনে স্নাতক,স্নাতকোত্তর এবং ব্যারিস্টার ডিগ্রি অর্জন করেণ। তিনি জেলা আদালত, হাইকোর্ট বিভাগ এবং বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগের যথাক্রমে ২১.০৬.১৯৭৯, ১১.০৫.১৯৮২ এবং ২১.০৮.১৯৯৫ এ অ্যাডভোকেট হিসাবে তালিকাভুক্ত হন। তিনি ২২.০২.২০০১ এ হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হিসাবে উন্নীত হন এবং ২২.০২.২০০৩ এ একই বিভাগের বিচারক নিযুক্ত হন।মোহাম্মদ ইমান আলী ২৩.০২.২০১১ এ বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে উন্নীত হয়েছে।
মোহাম্মদ ইমান আলী ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে ব্রাসেলসের আইজেজেও থেকে “জুভেনাইল জাস্টিস উইন্ডো বর্ডারস ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড” পেয়েছেন। ১৯৯৭,১৯৯৮ ১৯৯৯,২০০০ সালে দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং চেক প্রজাতন্ত্রের আন্তর্জাতিক কর্মশালা,সম্মেলন ও প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে অংশ নেন, ২০০৩ সালে ভারত, ২০০৮ সালে মালয়েশিয়া এবং নিউজিল্যান্ড, ২০০৯ সালে যুক্তরাজ্য এবং মালাউই, টার্কস এবং ২০০৯-এ কাইকোস দ্বীপপুঞ্জ, ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়া, ২০১১ সালে নয়াদিল্লি, ২০১২ সালে ব্যাংকক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, স্কটল্যান্ড, বুলগেরিয়া এবং কিরগিজস্তান, ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈশ্বিক সাংবিধানিকতা বিষয়ক সম্মেলন, ব্রাসেলস-ডিসেম্বর ২০১৪-তে আইজেজেও আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেণ। ২০১৫ সালের মে মাসে পেশাদার এবং বিশেষজ্ঞদের আইজেজেও নেটওয়ার্কের সদস্য হিসাবে নীতি সভায় অংশ নিয়েছিলেন; অক্টোবর ২০১৫ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে শিশু নির্যাতন বিষয়ক সম্মেলন।
মোহাম্মদ ইমান আলী ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে জুভেনাইল জাস্টিসের বিষয়ে আর্মেনিয়ার বিচারক, আইনজীবী এবং প্রসিকিউটরদের প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছিলেন। ২০১৩ সালে বাংলাদেশের বাল্যবিবাহ সম্পর্কিত কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবন্ধটি প্রদান করেছেন। ফ্রান্স, জার্মানি, বেলজিয়াম, হল্যান্ড, লাক্সেমবার্গ, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, জর্দান, কেনিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, কাতার, অস্ট্রিয়া, মালাউই, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইতালি এবং ভারত সফর করেছেন। তিনি জুডিশিয়াল অফিসার (জেটিআই), আইনজীবী, পুলিশ কর্মী ও সমাজকল্যাণ কর্মকর্তাদের (এলইটিআই) প্রশিক্ষণের জন্য বিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব।
Discussion about this post