নতুন এই সংবিধানে রাষ্ট্রনীতি পরিবর্তন ছাড়াও হিমালয়কন্যা নেপালকে সাতটি প্রদেশে ভাগ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিরোধীদের মতে, এতে করে দেশের ঐতিহ্য হুমকির মুখে পড়বে। সেই সঙ্গে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় সীমানা ইস্যুতে দেশের সংসদে বৈষম্যের শিকার হবেন।
সংবিধান প্রণয়নে ২০০৮ সালে নেপালে গণপরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু চার বছরেও সংবিধানের খসড়া প্রস্তুত করতে ব্যর্থ হয় এ পরিষদ। পরিষদ নেতাদের দাবি, রাজনৈতিক দলগুলোর বিরোধীতার কারণেই তা সম্ভব হয়নি।
পরে ২০১৩ সালে ফের গণপরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ গণপরিষদ প্রায় দুই বছরের চেষ্টায় সংবিধানের একটি খসড়া প্রস্তুত করে।
Discussion about this post