Tuesday, December 2, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Home
BDLAWNEWS.COM
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
No Result
View All Result
BDLAWNEWS.COM
No Result
View All Result
Home দেশ জুড়ে
মিথ্যা সংবাদ না ছাপলে সাংবাদিকদের ভয়ের কিছু নেই: জয়

মিথ্যা সংবাদ না ছাপলে সাংবাদিকদের ভয়ের কিছু নেই: জয়

by বিডি ল নিউজ
October 1, 2018
in দেশ জুড়ে, শীর্ষ সংবাদ, সদ্যপ্রাপ্ত, সর্বশেষ সংবাদ
0
A A
0
5
VIEWS
Facebook

ডেস্ক রিপোর্ট: মিথ্যা সংবাদ না ছাপলে সাংবাদিকদের ভয়ের কোনো কারণ নেই, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে তাদের ভয়েরও কিছু নেই বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ও তার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়।

রবিবার রাতে তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এক দীর্ঘ স্ট্যাটাসে তিনি নিজের মতামত তুলে ধরেন।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের পুরো স্ট্যাটাসটা হুবহু তুলে ধরা হলো-

`কিছু মহল থেকে নতুন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা করা হচ্ছে। তাদের মূল আপত্তির জায়গা আইনটির বিশেষ কিছু ধারা। আইসিটি ডিভিশন যখন আইনটির পূর্ববর্তী খসড়াগুলো তৈরি করে তখন সেগুলো আমার দেখার সুযোগ হয়েছিল। সবার সুবিধার্থে এই বিষয়ে আমার মতামত তুলে ধরছি-

সরকারি অফিস ও কম্পিউটারে হ্যাকিং ও গোপনে নজরদারির ক্ষেত্রে নাগরিকদের তথ্য ও গোপনীয়তা রক্ষার্থে এই আইনের দরকার। এই আইনের আগে আমাদের হ্যাকিং ও তথ্য চুরির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কোনো আইনি ভিত্তি ছিল না। তাহলে এই আইনের সাহায্য ছাড়া কীভাবে হ্যাকিং ও তথ্য চুরির বিচার করবো? সরকারি কম্পিউটারে জাতীয় পরিচয়পত্রসহ নাগরিকদের অনেক রকম তথ্য সংগৃহীত থাকে। আপনাদের ব্যাংক হিসাব, স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য, জমির রেকর্ড সবকিছুই আজকাল ডিজিটাইজ করে সংগ্রহ করা হচ্ছে। এগুলো যদি হ্যাক করা হয়, তার দায়ভার কে নেবে? দায় কিন্তু তখন সরকারের উপরই আসবে।

তাই, আইসিটি উপদেষ্টা হিসেবে আমি এই আইন প্রণয়নের সুপারিশ করি হ্যাকিং ঠেকানোর জন্য। শুধু তাই নয়, সরকারি অফিসে ডিজিটাল নজরদারির মাধ্যমে নাগরিক তথ্য সংবলিত বিভিন্ন দলিল বা নথির ছবি বা ভিডিও তোলাও সম্ভব। অডিও গুপ্তচরবৃত্তির মাধ্যমেও নাগরিকদের অনেক সংবেদনশীল তথ্যের আলোচনা শুনে ফেলা সম্ভব, এমনকি ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ডও।

‌এর মাধ্যমে হয়তো একজন সাংবাদিকের কাজ কঠিন হয়ে যেতে পারে। কিন্তু কারও দুর্নীতি ফাঁস করার জন্য একজন সাংবাদিকের কি সরকারি অফিসের কম্পিউটার হ্যাক করে নাগরিকদের সংবেদনশীল তথ্য চুরির অধিকার থাকা উচিত? পৃথিবীর কোনো দেশই কিন্তু বেআইনিভাবে সাংবাদিকদের তথ্য সংগ্রহ করার সুযোগ দেয় না, এমনকি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নও না। সরকারি অফিসে গোপনে নজরদারি করা সবখানেই আইনবহির্ভূত, সাংবাদিকদের জন্যও। সাংবাদিকদের তাদের তথ্য অন্যান্য সূত্র থেকে জোগাড় করতে হয়।

যেসব কূটনৈতিক মিশন এই আইনটি নিয়ে আপত্তি তুলেছেন তাদের আমি একটি প্রশ্ন করতে চাই: সাংবাদিকরা কি আপনাদের দূতাবাসের ভেতরে গোপনে নজরদারি করার যন্ত্রপাতি নিয়ে আসতে পারবেন?

আরেকটি আপত্তির জায়গা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতিকরণ নিয়ে যে ধারাটি সেটি নিয়ে। আমরা দেখেছি কীভাবে ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এর পর বিএনপি জামায়াত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের ঘটনাবলিকে বিকৃত করার অপপ্রয়াস চালিয়েছে। এই বিকৃতিকরণের পেছনে কারণ ছিল যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানানো ও বঙ্গবন্ধুর খুনিদের প্রতিষ্ঠিত করা। এসবের বিরুদ্ধে কি কোনো আইন থাকা উচিৎ নয়? আমরা কি ভবিষ্যতে আবারও এই অপরাজনীতির পুনরাবৃত্তি দেখতে চাই? আইনটির এই ধারার বিরুদ্ধে যারা বলছেন তারা আসলে বাঙালি নন। তারা গোপনে জামায়াত সমর্থক রাজাকার।

ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের হলোকাস্ট ডিনায়াল আইনের ওপর ভিত্তি করেই এই ধারাটি প্রণয়ন করা হয়েছে। ১৬টি ইউরোপিয়ান দেশে হলোকাস্টে স্বীকৃত সংখ্যা থেকে কম মানুষ মারা গিয়েছে এই কথা বললেও কারাদণ্ড দেয়া হয়। এর মধ্যে অনেক দেশ আছে, যাদের দূতাবাসগুলো বাংলাদেশে আমাদের এই আইন নিয়ে আপত্তি তুলেছে।

যেসব ইউরোপিয়ান দূতাবাসগুলো আমাদের এই আইন নিয়ে আপত্তি তুলেছে, তাদের প্রতি আমার প্রশ্ন- আপনাদের হলোকাস্ট ডিনায়াল আইন থাকতে পারলে আমাদের কেন একরকম আইন থাকতে পারবে না? আমাদের আইন যদি জাতিসংঘসহ অন্যান্য মানবাধিকারের মানদণ্ডের সঙ্গে সামাঞ্জস্যপূর্ণ না হয়, তাহলে আপনাদেরগুলো কীভাবে হয়? এই ধারাটিতে কোনো ধরনের সংশোধন সম্ভব না।

এই আইনের কিছু অংশ অনলাইনে মিথ্যা বা গুজবের মাধ্যমে সহিংসতা বা ধর্মীয় উন্মাদনা উসকে দেয়ার বিরুদ্ধে। আপনাদের মনে আছে, রামুতে, ফেসবুকে পবিত্র কোরআন পুড়িয়ে দেয়ার মিথ্যা পোস্টের মাধ্যমে পুরো একটি বৌদ্ধ অধ্যুষিত গ্রামে আক্রমণ চালিয়ে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছিল। এ ধরনের ঘটনা আমাদের দেশে একাধিকবার ঘটেছে। অতিসম্প্রতি ছাত্রদের আন্দোলনের সময়ও আমরা দেখেছি, কীভাবে অনলাইনে গুজব রটানোর মাধ্যমে সহিংসতা উসকে দেয়া হচ্ছিল। এ আইন ছাড়া আমরা এই ধরনের সহিংসতা উসকে দেয়ার ঘটনাগুলো কীভাবে প্রতিহত করবো?

আমাদের প্রচলিত ফৌজদারি আইনে এ বিষয়ে কিছুটা বিধান আছে। সেই আইনের আওতায় আপনি যদি এমন কিছু বলেন বা লিখেন যার কারণে কেউ অন্য কাউকে শারীরিকভাবে ক্ষতি করে, তখন আপনার বিরুদ্ধে সেই আইনে ব্যবস্থা নেয়া যায়। এই ধরনের আইন পৃথিবীর সব দেশেই বিদ্যমান, যুক্তরাষ্ট্রেও। কিন্তু আমাদের এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাদে আসলেই কেউ হতাহত হওয়া পর্যন্ত আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। আমাদের কি হতাহতের ঘটনা পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত? নাকি এই ধরনের ঘটনা যাতে ঘটতেই না পারে সেই দিকে মনোযোগ দেয়া উচিত?

অনেক ইউরোপিয়ান দেশে, বিদ্বেষ ছড়ানো ও সহিংসতা উসকে দেয়ার বিরুদ্ধে আইন আছে। আমাদের এই আইনও সেরকমই।

আরেকটি আপত্তির বিষয় যা শোনা যাচ্ছে, তা হলো এই আইনের আওতায় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য যে কাউকে ওয়ারেন্ট ছাড়া গ্রেফতার করা যাবে ও তল্লাশি চালানো যাবে। ওয়ারেন্টের প্রয়োজন তখনই পড়ে যখন অপরাধ ইতোমধ্যে ঘটে গেছে। কোনো অপরাধ সংগঠিত হওয়ার সময় ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেফতার ও তল্লাশি চালানো চায়। এটা ফৌজদারি আইনের মৌলিক বিষয়, আমাদের দেশসহ সব দেশেই। আপনি যদি কোনো চুরির বিষয়ে কমপ্লেইন করতে পুলিশকে ফোন করেন পুলিশ কি ওয়ারেন্টের জন্য বসে থাকবে, নাকি চোরকে গ্রেফতার করে চুরির মালামালের খোঁজে তল্লাশি চালাবে? ঠিক সেভাবেই পুলিশ যদি অনলাইন হ্যাকিং সম্পর্কে তথ্য পায় ও হ্যাকারের অবস্থান খুঁজে পায়, তাহলে ওয়ারেন্টের জন্য অপেক্ষা করা উচিত, নাকি তাৎক্ষণিক তাকে থামানো উচিত?

যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশিরভাগ দেশেই পুলিশ যদি কাউকে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সময় অনলাইনে ট্র্যাক করতে পারে, তাহলে তাকে ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেফতার করতে ও তল্লাশি চালাতে পারে। শুধু অপরাধ সংগঠিত হয়ে যাওয়ার পর যদি গ্রেফতার বা তল্লাশি চালাতে হয়, তখন ওয়ারেন্টের প্রয়োজন পড়ে। অপরাধ সংগঠিত হওয়ার সময় ধরা পড়লে কখনোই ওয়ারেন্টের প্রয়োজন পড়ে না।

সর্বশেষ, রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা নিয়ে যে ধারা সেটা নিয়ে আপত্তি তোলা হয়েছে। আমি একমত, এখানে আসলে আদালতকে ক্ষমতা দেয়া হয়েছে সত্য আর মিথ্যা নির্ণয় করার। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আমাদের মনে রাখতে দেশের সাম্প্রতিক ইতিহাস। প্রেস ক্লাব, সম্পাদক পরিষদসহ সাংবাদিকদের কোনো সংগঠনই কিন্তু তাদের নিজেদের নৈতিকতার সনদ বা আচরণবিধি যথাযথভাব প্রয়োগ করতে পারেনি। সম্পাদক পরিষদের বর্তমান প্রধান মাহফুজ আনাম, যিনি টেলিভিশনের পর্দায় স্বীকার করেছেন ১/১১ এর সময় আমাদের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও উদ্দেশ্যমূলক সংবাদ প্রচারের কথা।

যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে তাকে বাধ্য করা হতো সাংবাদিকতা পেশা থেকে পদত্যাগ করতে। শুধু তাই নয়, তাকে আর কোনোদিন সম্পাদক বা সাংবাদিক হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হতো না। বাংলাদেশে কিন্তু সম্পাদক পরিষদ উল্টো তার পক্ষ নিয়েই তাকে তাদের জেনারেল সেক্রেটারি নির্বাচিত করেছে। বিষয়টি আমাকে অবাক করে। যেহেতু, এই আইন নিয়ে ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্র মিশন তাদের মতামত তুলে ধরেছে, আমি আশা করবো, তারা মাহফুজ আনামের স্বীকারোক্তির পরেও একটি প্রথম সারির পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বরত থাকা নিয়েও তাদের মতামত জানাবেন। তা না হলে, তাদের কার্যকলাপ হবে একপেশে ও আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার শামিল।

এ বিষয়টিকে থেকে আমরা সম্পাদক পরিষদের নৈতিকতা সম্পর্কে কী ধারণা পাই? পরিষ্কারভাবেই, তাদের নৈতিকতা বলে কিছু নেই। বস্তুত, সম্পাদক পরিষদ বলতে চায়, তাদের সরকারের বিরুদ্ধে নোংরা, মিথ্যা প্রচারণা চালাতে দিতে হবে এবং সত্য অবলম্বন না করেই তাদের অপছন্দের রাজনীতিকদের সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতে দিতে হবে। তারা যদি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এমন পরিকল্পনা করেন, তাহলে দেশের ভবিষ্যত কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়?

যেহেতু গণমাধ্যমের সম্পাদকরা তাদের নিজেদের তৈরি নৈতিক নির্দেশনা মানতে রাজি নন, তাহলে আমরা সত্য-মিথ্যা নির্ধারণের ভার আদালতের হাতেই তুলে দেই। গ্রেফতার মানেই জেল নয়। সরকারের প্রমাণ করতে হবে যে আসামি জেনেশুনে মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করেছেন। প্রমাণের দায়ভার সরকারের। যেসকল সাংবাদিকের মিথ্যা সংবাদ ছাপানোর উদ্দেশ্য নেই, তাদের ভয়েরও কিছু নেই।

সম্পাদক পরিষদ যদি এ সকল ধারার সংশোধন চান, তাহলে তাদের নিজেদের নৈতিকতার নীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। যে সম্পাদক বা সংবাদকর্মী মিথ্যা সংবাদ ছেপেছেন, তাকে অবশ্যই দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিতে হবে এবং ভবিষ্যতে যাতে আর কোনোদিন সংবাদ তৈরি বা প্রচারের কাজ করতে না পারেন সেই ব্যবস্থা করতে হবে।’

এ/কে

Next Post
তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

Discussion about this post

নিউজ আর্কাইভ

December 2025
S S M T W T F
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
« Oct    
Facebook Youtube RSS


সম্পাদক: এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম,
আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।

অফিস ঠিকানাঃ

বকাউল ম্যানশন, ৩য় তলা, সেগুন বাগিচা মোড়, ৪২/১/খ, সেগুন বাগিচা, ঢাকা - ১০০০ ।
মোবাইলঃ 01842459590

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

No Result
View All Result
  • আন্তর্জাতিক
  • ’ল’ ক্যাম্পাস
  • অনিয়ম
  • অন্যান্য
    • একাদশ নির্বাচন
    • খেলাধুলায় আইন
    • আইন চাকুরী
    • আইন জিজ্ঞাসা
  • আইন পড়াশুনা
  • আইন সংস্থা
  • আইন-আদালত
  • আইনী ভিডিও
  • ইংরেজি
  • উচ্চ আদালত
  • কোর্ট প্রাঙ্গণ
  • খেলাধুলা
  • গুণীজন
  • জাতীয়
  • জেলা আইনজীবী সমিতি
  • দেশ ও দশ
  • দেশ জুড়ে
  • অপরাধ
  • দৈনন্দিন জীবনে আইন
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রাজশাহী
    • বগুড়া
  • বিনোদন
  • ব্লগ
  • মতামত
  • মানবাধিকার
  • রাজনীতি
  • লিগ্যাল নোটিশ
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • শীর্ষ সংবাদ
  • সাক্ষাৎকার
  • যুগান্তকারী রায়

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In