আবদুল্লাহ আল মামুন:
ঘটনা-১ : অনি ও রুহির বিয়ে হয়েছিল পারিবারিকভাবে। পাঁচ বছরের দাম্পত্য জীবনে ভালোবাসার অভাব ছিল না। রুহির কোলজুড়ে আসে একমাত্র সন্তান আয়ান। অনির মা, বাবা, বোনসহ পরিবারের অন্যদের সঙ্গে রুহির পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাব ছিল প্রকট। এক পর্যায়ে বিবাহ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন অনি। তালাকের নোটিশ পেয়ে রুহি এক আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি রুহিকে তালাকের নোটিশ গ্রহণ না করে তার আগেই যৌতুক আইনে মামলা করার পরামর্শ দেন। হতাশ, ক্ষুব্ধ ও ক্রোধান্বিত রুহি অনিসহ তাঁর পরিবারের সব সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করেন। অভিযোগে রুহি উল্লেখ করেন, অনি (এক নম্বর আসামি) তাঁকে যৌতুকের দাবিতে প্রায়ই মারধর করতেন। তাঁর দেবর, শাশুড়ি, ননদ বলেন, ‘যৌতুকের টাকা না আনলে সে যেন আর ঘরে না ফেরে।’ এক পর্যায়ে অনি তাঁকে মারধর করে ঘর থেকে বের করে দেন। ম্যাজিস্ট্রেট এই অভিযোগ সরাসরি আমলে গ্রহণ করে অনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এবং অপরাপর সব অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সমন জারির নির্দেশ দেন।
ঘটনা-২ : ভালোবেসে বিয়ে করেন আহান ও নোরা। বিয়ের পরই নোরা আবিষ্কার করেন আহান মাদকাসক্ত এবং বখে যাওয়া এক যুবক। নোরা আহানকে ফেরানোর অনেক চেষ্টা করেন; কিন্তু ব্যর্থ হন। মদ-গাঁজার টাকার জন্য বারবার নোরাকে চাপ দেন আহান। নোরা বাবার বাড়ি থেকে টাকা এনে দিতে থাকেন। একসময় নোরা আর টাকা দিতে অস্বীকার করেন। ফলে নোরার ওপর নেমে আসে অবর্ণনীয় নির্যাতন। অতিষ্ঠ নোরা এক পর্যায়ে ঘর ছাড়েন এবং আহানের বিরুদ্ধে যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা করেন।
ঘটনা-৩ : ১০ লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য করে ধুমধামের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল ফারুকী এবং স্বাতীর। এই বিপুল পরিমাণ দেনমোহর পরিশোধ করার ক্ষমতা ফারুকীর কখনোই ছিল না। পাত্রীপক্ষের প্রবল চাপে পাত্রপক্ষ বাধ্য হয়ে সম্মত হয়। বিয়ের ছয় মাসের মধ্যে উভয়ে আবিষ্কার করেন তাঁদের দুইজনের পৃথিবী সম্পূর্ণ আলাদা। স্বাতী ফারুকীর যৌথ পরিবারের ধ্যান-ধারণাকে মেনে নিতে পারেন না। ফারুকীও কখনোই পৃথকভাবে বসবাসে সম্মত হননি। এক পর্যায়ে উভয়ে সিদ্ধান্ত নেন পৃথক হয়ে যাওয়ার; কিন্তু ফারুকীর পক্ষে দেনমোহরের অপরিশোধিত ৯ লাখ টাকা এককালীন পরিশোধ করা সম্ভব নয়। আবার স্বাতীও এক টাকা ছাড় দেবেন না। স্বাতী দেওয়ানি মামলার কথা বললে আইনজীবী বলেন, ‘যা টাকা পাবেন, বছরের পর বছর আদালতের চার দেয়ালে ঘুরতে ঘুরতেই শেষ হয়ে যাবে।’ তাহলে উপায়? আইনজীবীর সহাস্য উত্তর_’কেন? যৌতুক আইনে মামলা? একবার শুধু একটা ওয়ারেন্ট আর জেলে ঢুকাতে পারলেই হলো। ওই ব্যাটা ৯ লাখ কেন, আঠারো লাখ টাকা গুনে গুনে বাড়ি এনে দেবে।’
যৌতুক নিরোধ আইন-১৯৮০ প্রণীত হয়েছিল বিবাহের সময় বিবাহ বা পরবর্তী সময়ে যৌতুক হিসেবে বিবাহের পণরূপে যেকোনো সম্পত্তি বা মূল্যবান জামানত প্রদান, গ্রহণ অথবা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যৌতুক দাবি নিষিদ্ধ করার উদ্দেশ্যে। পত্রিকার সংবাদগুলোর দিকে দৃষ্টিপাত করলে এর আগ্রাসী রূপ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা মেলে। যৌতুক নামক ব্যাধিটি সমাজের উচ্চতর থেকে নিম্নস্তর পর্যন্ত অবস্থান নিয়েছে। উচ্চবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত স্তরে যৌতুক বিষয়টি কনেপক্ষ থেকে উপহার হিসেবে প্রচলিত। এর আগ্রাসী রূপটি এতই প্রবল যে হত্যা, গুরুতরভাবে জখম করা বা শারীরিকভাবে বিকলাঙ্গ করে দেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে। মামলা করার সময় যত দৌড়ঝাঁপ করা হয়, মামলার ফলাফল জানতে ফরিয়াদি পক্ষকে একটা পর্যায়ে ততটাই অনাগ্রহী মনে হয়। আসামি খালাস পেলে দোষ চাপিয়ে দেওয়া হয় আদালত বা অদৃশ্য কারো ওপর। কিন্তু প্রশ্ন হলো, একটি সত্য ঘটনার মামলায় আসামি একজন অপরাধী কেন খালাস পাবে? কেন সত্যিকারের একজন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে বিচার না পেয়ে অশ্রুসজল নয়নে বোবা দৃষ্টিতে চেয়ে চেয়ে আদালত থেকে বেরিয়ে যেতে হবে? কেন সমাজে উত্তরোত্তর যৌতুক দাবি, গ্রহণ বা প্রদানের ঘটনা মহামারিরূপে বৃদ্ধি পাবে? কেন অপরাধী খালাস পেয়ে আবার একই অপরাধ করবে?
বাংলাদেশে প্রচলিত আইনগুলোর মধ্যে সম্ভবত যৌতুক নিরোধ আইনটি বহুল প্রচলিত। আইনটি ছোট হলেও এটি তার ছোট্ট পরিসরেই তার নামের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ সব উপাদানই ধারণ করেছে। এই আইনটিতে ‘যৌতুক’ বলতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রদত্ত যেকোনো সম্পত্তি বা মূল্যবান জামানত বোঝাবে, যা বিবাহের একপক্ষ অন্যপক্ষকে অথবা বিবাহের কোনো একপক্ষের মা-বাবা বা অন্য কোনো ব্যক্তি কর্তৃক বিবাহের যেকোনো পক্ষকে বা অন্য কোনো ব্যক্তিকে বিবাহ মজলিশে অথবা বিবাহের আগে বা পরে, বিবাহের পণরূপে প্রদান করে বা প্রদান করতে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়।
ব্যাখ্যা-১ : সন্দেহ নিরসনকল্পে এতদ্বারা জ্ঞাত করা হলো যে বিবাহের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত নন এমন কোনো ব্যক্তি কর্তৃক স্বামী বা স্ত্রী, যেকোনো পক্ষকে অনধিক ৫০০ টাকা মূল্যমানের কোনো জিনিস বিবাহের পণ্য হিসেবে নয়, উপঢৌকনরূপে প্রদান করলে অনুরূপ উপঢৌকন এই ধারামতে যৌতুক হিসেবে গণ্য হবে না।
ব্যাখ্যা-২ : দণ্ডবিধির ৩০ ধারায় মূল্যবান জামানত যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে, এই আইনেও ওই শব্দাবলি একই অর্থ বোঝাবে।
এই সংজ্ঞা থেকে যৌতুক বলতে কী বোঝাবে তার একটি পরিপূর্ণ ধারণা পাওয়া যায়। প্রচলিত ধারণা মতে মনে হতে পারে, এই আইনে শুধু স্ত্রী বা স্ত্রীপক্ষই মামলা করতে পারে। কিন্তু ওপরের সংজ্ঞা থেকে এটি স্পষ্ট যে স্বামী বা স্বামীপক্ষ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তবে তারাও এ আইনে মামলা করতে পারে এবং এ ধরনের উদাহরণ বিরল নয়। এ আইনের যাবতীয় অপরাধ আমল অযোগ্য। অর্থাৎ আদালত কর্তৃক পাঠানো কোনো পরোয়ানা ছাড়া এ আইনের অধীনে পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না। এ আইনের সব অপরাধ জামিন অযোগ্য এবং আপসযোগ্য হবে। এ আইনে যৌতুক প্রদানকারী বা গ্রহণকারী বা দাবিকারী বা প্রদান বা গ্রহণে সহায়তাকারীকে সাজা প্রদান করার জন্য ৩ ও ৪ ধারায় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। ৩ ও ৪ ধারামতে সর্বনিম্ন দণ্ড এক বছর কারাদণ্ড ও সর্বোচ্চ পাঁচ বছর কারাদণ্ড এবং সঙ্গে জরিমানার বিধানও রয়েছে।
প্রতিটি আইনই করা হয় কিছু সুনির্দিষ্ট বর্তমান বা ভবিষ্যতে উদ্ভব হতে পারে এ ধরনের কিছু বিষয়কে মাথায় রেখে। আইনটির উদ্দেশ্যই থাকে সেই বিষয়গুলোকে পরিপূর্ণভাবে রোধ বা প্রতিবিধানের ব্যবস্থা করার আলোচ্য আইনটিও এর ব্যতিক্রম নয়। এ আইনটি যেমন বহুল ব্যবহৃত, তেমনি এর অপব্যবহারের উদাহরণও কম নয়। এ আইনের অধীনে আইনজীবীরা তাঁদের মক্কেল কর্তৃক সরবরাহকৃত তথ্যমতে প্রস্তুতকৃত বেশির ভাগ অভিযোগই মিথ্যায় ভরপুর থাকে। অহেতুক হয়রানি করার জন্য স্বামীর পরিবারের আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সবাইকে আসামি করে দেওয়া হয়। মনগড়া যে বক্তব্য বা ঘটনার তারিখ উল্লেখ করা হয়, সাক্ষ্য প্রদানকালে সেটি হয়তো স্বয়ং ফরিয়াদিই ভুলে বসে থাকেন। স্বয়ং অভিযোগকারিণী যদি মামলার ঘটনার তারিখ, সময়, স্থান এবং অভিযুক্তদের ঘটনা সংঘটনে ভূমিকা প্রভৃতি বিষয় স্পষ্টভাবে বলতে না পারেন, তবে অন্য সাক্ষীরা কী বলবেন বা মামলার রায়ে কী হবে সেটি সহজেই অনুমেয়। এক ব্যক্তি তার নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনাকে যতটা সাবলীল, স্বতঃস্ফূর্তভাবে বর্ণনা করবেন, বানানো বা সাজানো ঘটনার ক্ষেত্রে ঠিক ততটাই মুখস্থ বিদ্যার ওপর নির্ভর করবেন, যা তাঁর বাচনভঙ্গি, আচরণকৃত বক্তব্য এবং জেরার বক্তব্য থেকে স্পষ্টরূপে প্রতিভাত হবে। একজন বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট যদি এ ধরনের সাক্ষীকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, তবে সহজেই সাক্ষী বানানো বা মুখস্থ সাক্ষ্য দিচ্ছেন কি না সে বিষয়ে সিদ্ধান্তে আসতে পারেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পারিবারিক ঝগড়া-বিবাদ, মনোমালিন্যকে পুঁজি করে অন্যপক্ষকে শায়েস্তা বা শিক্ষা দেওয়ার জন্য এ আইনের অধীনে মামলা করা হয়।
একজন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি যখন কোনো আইনি আশায় কোনো আইনজীবীর দ্বারস্থ হন, তখন আইনজীবীর দায়িত্ব হলো ওই ব্যক্তির বক্তব্য গভীরভাবে শোনা এবং ওই বক্তব্যের কতটুকু আইনি কাঠামোয় পড়ে, কতটুকু পড়ে না, সে সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া। অহেতুক আসামির সংখ্যা বৃদ্ধি অভিযোগের সত্যতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে।
প্রথম ঘটনাচিত্রের ক্ষেত্রে বিজ্ঞ কৌঁসুলি রুহিকে তাঁর জিঘাংসা চরিতার্থ করার সুযোগ করে দিয়েছেন। আইনি কাঠামোর মধ্যেই রুহি সে সুযোগ নিয়েছেন। ফলে একটি পরিবারের সব সদস্য আসামি হয়েছেন। ব্যাপারটি এমন নয় যে একটি পরিবারের সব সদস্য অপরাধ করতে পারেন না। কিন্তু মামলার অভিযোগ এবং সামাজিক বাস্তবতা সাক্ষ্য আইনের ১১৪ ধারামতে বিবেচনা করলে অভিযোগের সঙ্গে সব সদস্যের সম্পৃক্ততা বিরল ক্ষেত্র ছাড়া অসার বলে প্রতীয়মান হয়।
দ্বিতীয় ঘটনাচিত্রটি যৌতুক নিরোধ আইন প্রয়োগ হওয়ার মতো একটি উপযুক্ত অভিযোগ। তৃতীয় ঘটনাচিত্রটি এ আইনের অপপ্রয়োগের একটি নমুনা। বিজ্ঞ কৌঁসুলির এই ক্ষেত্রে উচিত ছিল স্বাতীর বক্তব্য অনুসারেই পারিবারিক আদালতে দেনমোহর প্রাপ্তির জন্য মামলা করা। একটি ফৌজদারি আদালত কখনোই দেনমোহর আদায়ের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হতে পারে না। মামলার ফরিয়াদি (স্বাতী) স্পষ্টই আইনটির অপপ্রয়োগ করেছেন এবং বিজ্ঞ কৌঁসুলিই সে সুযোগ করে দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে বোঝা উচিত, দেওয়ানি আদালতই হলো দেনমোহর প্রাপ্তির উপযুক্ত স্থান। ফৌজদারি আদালত কখনোই স্বাতীকে তাঁর দেনমোহর উদ্ধার করে দিতে পারবে না। ফৌজদারি আদালত অপরাধের বিচার করেন, অন্য কিছুর নয়। মামলার ফরিয়াদি পক্ষ সাধারণত অন্যপক্ষের ওপর চাপ প্রয়োগের অপকৌশল হিসেবে বিষয়টি সম্পূর্ণ দেওয়ানি প্রকৃতির জেনেও ফৌজদারি আদালতে মামলা করে বসেন।
ওই আইনের সব ধারা জামিন অযোগ্য। অনেক সময় আসামিপক্ষের বিজ্ঞ কৌঁসুলি দেনমোহর পরিশোধ করবেন, ঘরে তুলে নেবেন বা আপস করে ফেলবেন বলে জামিন প্রার্থনা করেন। অন্যপক্ষ হয়তো বিরোধিতা করে। অনেক সময় আদালত ওপরের কারণগুলো উল্লেখ করে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন। পরে আপস না হলে স্বামী বেচারাকে শর্ত পূরণ না করায় জামিন বাতিল করে জেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়, যা সম্পূর্ণ বেআইনি। কী কী কারণে জামিন মঞ্জুর বা নামঞ্জুর করা যায় তার সুনির্দিষ্ট উপাদান আছে, কেস ল’ রয়েছে, যা অনুসরণ করা যুক্তিযুক্ত। আদালতকেও মনে রাখতে হবে, সাজা হিসেবে কখনো জামিন স্থগিত রাখা যায় না বা জামিনে অযথা অকারণ শর্তারোপ সম্পূর্ণ অবৈধ। অভিযুক্তকে ১৫-৩০ দিন জেলে রেখে আপস করতে বাধ্য করা বা দেনমোহর পরিশোধ করানো কখনোই কোনো ফৌজদারি আদালতের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না। এই ধরনের বিষয়গুলো ফৌজদারি আদালতের ক্ষমতার অপব্যবহার বৈ অন্য কিছু নয়। জেলে গিয়ে যদি ফারুকী (তৃতীয় ঘটনাচিত্র) ৯ লাখ টাকা দেনমোহর পরিশোধ করেন তবে স্বার্থসংশ্লিষ্ট অনেকে হয়তো আইনটির বহুবিধ ব্যবহারে চমৎকৃত, উৎসাহিত হবেন। তাতে হয়তো অযথাই যৌতুক দাবিকারী অভিযুক্তের সংখ্যা সমাজে বৃদ্ধি পাবে এবং প্রকৃত অপরাধী সাক্ষ্য, আইন প্রভৃতির অসামঞ্জস্যতার সুযোগ নিয়ে সমাজের মুক্ত হাওয়ায় বিচরণ করবে। আবার হয়তো একই অপরাধ করবে। দুঃখজনক হলেও সত্য, অপপ্রয়োগের কারণে বাস্তবে এগুলো সংঘটিত হচ্ছে।
লেখক : সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
বর্তমানে গবেষণা কর্মকর্তা
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, ঢাকা
Discussion about this post