১৭৯৯ সাল থেকে ২০১৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত প্রণয়ন হওয়া সব আইন সংকলন করে তা ৪২ খণ্ডে প্রকাশ করেছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেছেন। সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠকের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী ‘বাংলাদেশ কোড’বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) এন এম জিয়াউল আলম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ল’স ডিভিশন অ্যান্ড ডিক্লারেশন অ্যাক্ট ১৯৮৩ এর ৬ ধারা অনুযায়ী দেশের প্রচলিত সব আইনের কালক্রমিক ও ধারাবাহিকভাবে হালনাগাদের বিধান আছে। এই বিধানের আলোকে ১৭৯৯ সাল থেকে ২০১৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত যে আইনগুলো প্রণীত হয়েছে ৪২ খণ্ডে তা প্রকাশিত হয়েছে। জিয়াউল আলম বলেন, আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ বিভাগ এটি প্রকাশ করেছে। এর আগে ১৯৮০ সালে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত প্রণীত হওয়া আইনগুলো ১২টি খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছিল বলে জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রীকে মন্ত্রিসভার অভিনন্দন
লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্টীর সেবায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘মেডেল অব ডিশটিংশন’ ভূষিত করায় মন্ত্রিসভা প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব বলেন, গত ৮ মার্চ লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট নরেশ আগারওয়াল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাতকালে মানবতার কল্যাণে বিশেষ করে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সেবায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘মেডেল অব ডিশটিংশন’ সম্মাননা প্রদান করেন।
তিনি বলেন, ‘নরেশ আগারওয়াল দরিদ্র, অসহায় বিশেষ করে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত লাখ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানের জন্য প্রধানমন্ত্রীর মানবিক গুণাবলীর ভূয়সী প্রশংসা করেন। এক্ষেত্রে তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কর্তৃক প্রধানমন্ত্রীর মানবিক গুণের জন্য ইতোপূর্বে তাকে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে, সে কথাটিও স্মরণ করেন।’
Discussion about this post