নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, তার শ্যালিকার সঙ্গেই ডিপার্টমেন্টাল স্টোর ‘স্বপ্ন’তে আরিফ (২৫) নামে এক যুবক চাকরি করতো। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বাসায় ফেরার সময় আরিফসহ আরো দু’জন তার শ্যালিকাকে কৌশলে পাশের নির্মাণাধীন ভবনে নিয়ে গণধর্ষণ করেন।
তিনি জানান, ধর্ষকরা রাত ১১টার দিকে তার শ্যালিকাকে ছেড়ে দিলে তিনি তার উত্তরার চাচাতো ভাইয়ের বাসায় চলে যান।
রাতে ওই তরুণী তার স্বজনদের বিষয়টি জানান। পরে স্বজনরা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যান। তিনি বর্তমানে ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী হোসেন খান বলেন, আমরা এ ধরনের ঘটনা শুনেছি। এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
শুক্রবার (৩১ জুলাই) সকাল ১০টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এ ঘটনায় কোনো মামলা দায়ের হয়নি।
মাত্র কিছুদিন আগেই কাজ শেষে রাতে রাজধানীর কুড়িল থেকে উত্তরায় যাওয়ার পথে এক আদিবাসী তরুণী গণধর্ষণের শিকার হন। তিনিও একটি শপিংমলে বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন।
Discussion about this post