বুধবার গভীর রাতের এ ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই প্রবল বৃষ্টিপাত এড়াতে ওই পেট্রল পাম্পটিতে আশ্রয় নিয়েছিলেন বলে দেশটির জাতীয় দমকল বাহিনীর মুখপাত্র প্রিন্স বিলি অ্যাঙ্গলেট জয়এফএম রেডিওকে জানিয়েছেন।
বিস্ফোরণের পর আহত বহু লোককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
ওই দিন রাত ১০টার দিকে পাশের লরি টার্মিনালে লাগা এক আগুনের কারণে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। লরি টার্মিনালে লাগা আগুন পেট্রল পাম্পসহ আশাপাশের ভবনে ছড়িয়ে পড়ে।
দুর্ঘটনাবশত লরি টার্মিনালে আগুন লেগেছিল বলে প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্যে অনুমান করা হচ্ছে।
আগুন লাগার পর দমকল কর্মীরা কয়েক ঘন্টা ধরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছিল। ওই সময় বিস্ফোরণের এ ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে ধ্বংসস্তূপ থেকে হাতহতদের উদ্ধারে জরুরি বিভাগের কর্মীদের পাশাপাশি পুলিশ ও সেনা সদস্যরাও যোগ দেয়।
বুধবার কয়েক ঘণ্টার টানা বৃষ্টিতে শহরটির অধিকাংশ এলাকায় পানি জমে গাড়ি ও ভবনগুলোর নিচতলা ডুবে যায়।
এরমাত্র চারদিন আগে রোববার ঘানার প্রতিবেশী নাইজেরিয়ার দক্ষিণপূর্বাঞ্চলীয় ওনিশা শহরে একটি ব্যস্ত বাস স্টেশনে জ্বালানিভর্তি ট্যাংকার বিস্ফোরণে অন্ততপক্ষে ৭০ জন নিহত হয়েছিলেন।



Discussion about this post