বিডি ল নিউজঃ মিঠুনের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব মুশফিকুর রহমান গুলজার জানালেন, অন্য অনেক অভিনেতার মতো মিঠুনের লাশটিও আসছে না তার কর্মস্থল বিএফডিসিতে।
এদিকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি সূত্রে জানা গেছে, পশ্চিমবঙ্গ থেকে তার লাশ সরাসরি নিয়ে আসা হবে বাড়ি সাতক্ষীরার দরগাপুর গ্রামে। সেখানেই চিরনিদ্রায় শায়িত করা হচ্ছে তাকে।
শিল্পী সমিতির সূত্রগুলো জানিয়েছেন, দীর্ঘ দিন ধরে উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনিজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন মিঠুন।

দেশের বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসা সত্ত্বেও কিডনি এবং লিভারের তেমন উন্নতি না হওয়ায়উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি গত ১৯মে কলকাতায় যান। সেখানে হৃদরোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞের অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলেন বলে জেনেছেন তারা।মিঠুন ১৯৫৮ সালের ১৮ এপ্রিল পাইকগাছায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮০ সালে ‘তরুলতা’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মিঠুন রুপালি পর্দায় পদার্পণ করেন।
তার অভিনীত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘বেদের মেয়ে জোছনা’, ‘ভেজা চোখ’, ‘নিকাহ’, ‘কুসুমকলি’, ‘সাক্ষাৎ’, ‘স্বর্গনরক’, ‘ত্যাগ’, ‘চাকর’, ‘ ‘গৃহলক্ষ্মী’, ‘কসম’, ‘দিদার’।
তার রচিত কাহিনিও চিত্রনাট্যে নির্মিত সিনেমার মধ্যে ‘ঈদ মোবারক’, ‘মাসুম’, ‘প্রেম প্রতিজ্ঞা’, ‘চাকর’, ‘কুসুমকলি’, ‘দস্যু ফুলন’, ‘জেলহাজত’, ‘তেজ্যপুত্র’, ‘সর্দার’, ‘অন্ধ বধূ’ উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাবেক এই নেতা অভিনয়জীবনের অন্ত ঘটার পর পর সাংস্কৃতিক সংগঠন ঐতিহ্য সংসদের সভাপতি ও সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হি
Discussion about this post