Sunday, August 17, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Home
BDLAWNEWS.COM
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
No Result
View All Result
BDLAWNEWS.COM
No Result
View All Result
Home দেশ জুড়ে অপরাধ
জনগণের অর্থেই লালিত-পালিত পুলিশের রোষানলে এবার খোদ বিচারক! এরপর কে

জনগণের অর্থেই লালিত-পালিত পুলিশের রোষানলে এবার খোদ বিচারক! এরপর কে

জনগণের অর্থেই লালিত-পালিত পুলিশের রোষানলে এবার খোদ বিচারক! এরপর কে?

by প্রতিবেদক : বার্তা কক্ষ
January 21, 2021
in অপরাধ, আইন-আদালত, কোর্ট প্রাঙ্গণ, সদ্যপ্রাপ্ত, সর্বশেষ সংবাদ
0
A A
0
64
VIEWS
Facebook

এ্যাডভোকেট সিরাজ প্রামাণিক

চিরন্তন সত্য এই যে, জনগণের অর্থেই লালিত-পালিত হয় পুলিশ এবং পুলিশের সমস্ত ব্যয় জনগণের অর্থেই মেটানো হয়ে থাকে। ফলে মানুষের সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব তাদেরই। অথচ রাষ্ট্রের পুলিশ জনগণের পক্ষে নয়। বরং প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই পেটোয়া মাস্তানরূপে নিজেদের অবস্থান নিশ্চিত করে আসছে। যারা সমাজে আইনের প্রয়োগ ঘটাবে, তারা নিজেরাই যদি আইন না মানে তবে সমাজে আইনের শাসন নয় বরং বেআইনি শাসন প্রতিষ্ঠা হতে বাধ্য।

পত্রিকার পাতায় খবর এসেছে, নির্বাচনি দায়িত্ব পালনকালে কুষ্টিয়ার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মহসিন হাসানের সঙ্গে জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) এস এম তানভীর আরাফাত অনৈতিক ও বেআইনি কার্যকলাপ, আক্রমণাত্মক ও বিশৃঙ্খলামূলক আচরণ দ্বারা ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সরকারি দায়িত্বপালনে পদমর্যাদার অপব্যবহার করেছেন।

বিচারক কর্তৃক ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা একটি আবেদনের কপি সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া আবেদনের অনুলিপি আইন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশের আইজির দফতরেও পাঠানো হয়েছে।

আবেদনে কুষ্টিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মহসিন হাসান জানিয়েছেন, ‘কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা পৌরসভা নির্বাচনে ১৪ জানুয়ারি থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।

জনগণের অর্থেই লালিত-পালিত পুলিশের রোষানলে এবার খোদ বিচারক! এরপর কে
জনগণের অর্থেই লালিত-পালিত পুলিশের রোষানলে এবার খোদ বিচারক! এরপর কে

এরপর ১৬ জানুয়ারি তিনি দায়িত্বপালন অবস্থায় সকাল ১০টায় ভেড়ামারা পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে অবস্থানকালে জনৈক ভোটারের অভিযোগের ভিত্তিতে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করেন। সেখানে কতিপয় ব্যক্তিকে ভোটকেন্দ্রের বুথের ভেতর লম্বা বেঞ্চে পোলিং এজেন্টদের সঙ্গে বসে থাকতে দেখেন। তখন তাদের পরিচয়পত্র দেখাতে বললে তারা পরিচয়পত্র না দেখিয়ে প্রিসাইডিং অফিসারের স্বাক্ষরিত এ-ফোর সাইজের কাগজ দেখান।’

‘ওই বিচারক সংশ্লিষ্ট প্রিসাইডিং অফিসারকে এ বিষয়ে কথা বলার জন্য বুথের বাইরে ডাকেন। কথা বলা শুরু করতেই ওই ভোটকেন্দ্রে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার এস এম তানভীর আরাফাতসহ ৪০-৫০ জন ফোর্সসহ প্রবেশ করেন। তিনি প্রবেশ করেই প্রিসাইডিং অফিসারকে উচ্চস্বরে তলব করেন। তাৎক্ষণিক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমানসহ কয়েকজন ফোর্স প্রিসাইডিং অফিসারকে ওই বিচারকের সাথে কথা বলতে না দিয়েই তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য চাপাচাপি করেন।

তখন বিচারক নিজের পরিচয় দিয়ে বলেন প্রিসাইডিং অফিসারের সাথে একটি বিষয়ে কথা বলছেন। কথা শেষ হলে উনাকে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন। এরপরও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান ধমক দিয়ে প্রিসাইডিং অফিসারকে বিচারকের সামনে থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ সুপার তানভীর আরাফাত বিচারকের দিকে অগ্রসর হন এবং বিচারককে জিজ্ঞেস করেন আপনি কে? কী করেন এখানে?’

‘বিচারক পরিচয় দিলে তিনি আরও ক্ষিপ্তস্বরে বলেন, ‘আপনি এখানে কী করেন? বেয়াদব, বের হয়ে যান এখান থেকে।’ বিচারক পুলিশ সুপার ও তার ফোর্সদের আক্রমণাত্মক চরম অসৌজন্যমূলক ও মারমুখী আচরণে হতচকিত ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর এসপিসহ তার সঙ্গী ফোর্সরা বিচারকের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় বিচারককে উদ্দেশ্য করে একাধিকবার বলেন, এসব লোককে পাঠায় কে? বেয়াদব ছেলে। এখানে কাজ কী তার? বের হয়ে যান এখান থেকে।

বিচারকের আবেদনে বলা হয়েছে, ‘পুলিশ সুপার ও তার সঙ্গী ফোর্সদের আচরণ স্থানীয় সরকার নির্বাচন বিধিমালা ২০১০ এর ৬৯,৭০,৭৪,৮০ ও ৮১ বিধির সরাসরি লঙ্ঘন। তাই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রার্থনা জানান।’

BD Law Academy
বিজ্ঞাপন

এ ঘটনায় বুধবার (২০ জানুয়ারি) হাইকোর্টের বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খিজির হায়াতের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আগামী ২৫ জানুয়ারি তানভীর আরাফাতকে স্বশরীরে আদালতে উপস্থিত হয়ে এ বিষয়ে কারণ দর্শাতে বলেছেন। একইসঙ্গে তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তা জানতে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

এ বিচারককে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি। তিনি অত্যন্ত মেধাবী ও মার্জিত ব্যক্তিত্বের অধিকারী। তাঁর সাথে এহেন আচরণ একটি পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। পূর্বের কোন একটি ঘটনা থেকেই পুলিশের এহেন আচরণ। বিচারকের আদেশ যখন পুলিশের ভয়ে বদলে যায়-তখন এধরণের আচরণে মর্মাহত হওয়ার কোন কারণ আমি খুঁজে পায়না। বিচার বিভাগের সিনিয়র কর্মকর্তাদের মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়াতে হবে। এ চেয়ে বেশী ব্যাখ্যা দিতে গেলে বিচার বিভাগের রোষানলে কিংবা পুলিশের রোষানলে হয়ত ক্রসফায়ারে যেতে হবে।

সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় রোগ নিরাময়ের পূর্বশর্ত। তেমনি পুলিশের এই বেপরোয়া আচরণের যৌক্তিক কারণ খুঁজে বের করা এ থেকে উত্তরণের এখনই উপায়। ক্ষমতায় থাকাকালে প্রত্যেক সরকারই মনে করে পুলিশ দিয়ে বিরোধী দল পেটানোর জন্য পুলিশকে অখুশি করা যাবে না। আর এ ফাঁকে পুলিশ আদায় করে নেয় গাড়ি, বাড়ি, জমি ইত্যাদি। কিন্তু তারাই যখন বিরোধী দলে যায়, তখন উল্টো পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়।

পুলিশ কর্তৃক আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের ফলে জনগণের জানমালের ক্ষতি হলে পিআরবির ১৫৭নং রেগুলেশন অনুযায়ী এতদিন নিরপেক্ষ তদন্তের বিধান ছিল। বিগত বাবর মার্কা স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর কাছ থেকে পুলিশ কোনদিনই খালি হাতে ফেরেনি। পুলিশের গাড়ি, বাড়ি, জমিই শুধু নয়, এমনকি পুলিশ কর্তৃক মানুষ মারার লাইসেন্সও দেয়া হয়েছে তার আমলে।

৫ জুন ২০০৬ তারিখে জারিকৃত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (সভা, সমাবেশ, মিছিল ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা ২০০৬-এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। ওই বিধিমালার ১০নং বিধিতে পুলিশ কর্তৃক আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার তথা গুলিবর্ষণ করা হলে তার নিরপেক্ষ তদন্ত নয় বরং পুলিশি তদন্তের বিধান করা হয়েছে। ওই বিধিমালা পুলিশকে মানুষ মারার যে লাইসেন্স দিয়েছে, তা বাতিল করা না হলে পুলিশ শুধু মানুষ মারবে না, তা আইনসিদ্ধ বলেও অবলীলায় চালিয়ে দিতে থাকবে।

মেধাবী ছাত্র রুবেলকে পুলিশ নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করে। হত্যাকারী পুলিশের কী হয়েছে, তা সবাই জানে। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি হাবিবুর রহমান খানের নেতৃত্বে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠিত হয়েছিল।

ওই তদন্ত কমিশন বিস্তারিত তদন্ত শেষে পুলিশের ক্ষমতার অপব্যবহার রোধকল্পে বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ পেশ করেছিল। এর মধ্যে অন্যতম হল জেলা পর্যায়ে পুলিশের ওপর জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের নিয়ন্ত্রণ এবং মেট্রোপলিটন এলাকায় পুলিশ বাহিনীর ওপর অনুরূপ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা। কিন্তু ওই সুপারিশ আজ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখেনি।

১৭৫৭ সালে বাংলার ক্ষমতায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আসীন হয়ে ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত আইন করে জমিদারি প্রথা প্রচলন করে। জমিদাররা প্রকারান্তরে খাজনা আদায় ও তার অংশ কোম্পানিকে প্রদানের দায়িত্ব ছাড়া তার জমিদারির হর্তাকর্তা শাসক হিসেবে উদ্ভূত হন। ফলে জমিদারদের ক্ষমতায় কিছুটা ভাটা পড়লেও পুলিশের সহায়তায় তাদের আধিপত্য পূর্ণ মাত্রায়ই বজায় রাখতে সক্ষম হন।

প্রজাদের স্বার্থ কিছুটা সংরক্ষণের প্রচেষ্টায় ব্রিটিশরাজ ১৮৮৫ সালে বেঙ্গল টেন্যান্সী অ্যাক্ট পাস করেন। ফলে জমিদাররা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন ও ব্রিটিশরাজের কাছে তাদের অসুবিধার কথা তুলে ধরেন। খাজনা আদায়ের এবং প্রদেয় তদাংশ ব্রিটিশরাজকে পরিশোধ করার দায়িত্ব জমিদারদের থাকলেও খাজনা অনাদায়ের কারণে কাউকে শাস্তি দেয়ার ক্ষমতা জমিদারদের ছিল না।

জনগণের অর্থেই লালিত-পালিত পুলিশের রোষানলে এবার খোদ বিচারক! এরপর কে
জনগণের অর্থেই লালিত-পালিত পুলিশের রোষানলে এবার খোদ বিচারক! এরপর কে

এ ধরনের নানা অসুবিধার কথা ভেবে এবং ঔপনিবেশিক শাসন পাকাপোক্ত ও চিরস্থায়ী করার উদ্দেশ্যে ব্রিটিশরাজ ১৮৯৮ সালে ফৌজদারি আইন (অ্যাক্ট নং ৫, যা সিআরপিসি নামে পরিচিত), যা মূলত একটি কালো আইন পাস করেন। উক্ত আইনের ৫৪ সেকশনে পুলিশকে ঢালাওভাবে কোনো গ্রেফতারি পরোয়ানা ছাড়া বা কোনো ম্যাজিষ্ট্রেটের আদেশ ব্যতীত সন্দেহবশে কাউকে আদালতগ্রাহ্য অপরাধের জন্য গ্রেফতার করতে পারে সে ক্ষমতা দেয়া হয়।

বলা বাহুল্য যে, সিআরপিসি ১৮৯৮-এর শতবর্ষ আগে জন্ম হয়েছিল জনকল্যাণে নয়, বরং নির্দয় একটি আইন হিসেবে ঔপনিবেশিকতার স্বার্থসিদ্ধির প্রেক্ষাপটে। শতবর্ষের বেশী হলেও এই নির্দয় একটি আইনের তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি।

আমাদের পবিত্র সংবিধানের বিধান প্রতিনিয়ত লংঘন হচ্ছে অথচ আমার সুশাসনের কথা বলছি। হাইকোর্ট বিভাগের গাইডলাইন সম্পর্কে অধিকাংশ জনগোষ্ঠী এখনও অজ্ঞ। ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে বা ৫৪ ধারায় যে কাউকে আটক, ১৬৭ ধারায় তথাকথিত স্বীকারোক্তি আদায়; অতঃপর অস্ত্র উদ্ধারে যাওয়া, কল্পিত ওঁৎ পেতে থাকা সন্ত্রাসীদের দ্বারা আক্রান্ত হওয়া এবং কর্তব্যরত অবস্থায় ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বা আত্মরক্ষায় পাল্টা গুলি চালানো এটা বাংলাদেশের পুলিশের নিত্ত-নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে।

অর্থাৎ কোনো ব্যক্তিকে আটক করা হলে, আইনই হবে তার হেফাজতকারী। তাকে রক্ষা করার দায়িত্ব সম্পূর্ণই আইনের। এটাই মানবাধিকারের কথা। কিন্তু আইন রক্ষাকারী বাহিনী তা করছে না। ৫৪ ধারায় ধৃত ব্যক্তিকে আইন বা আইন রক্ষাকারী বাহিনী নিরাপত্তা দেয়নি বা দিচ্ছে না। বিচারকদের ভাবনা সময় এসেছে। ‘চোরে চোরে মাসতুতো ভাই’-খেলা বন্ধের সময় এসেছে। আমাদের মতো আমজনতাদের কথা নাই-বা ভাবুন। নিজেদের জান-মাল রক্ষায় একটা কিছু করুন। নতুবা প্রস্তুত থাকুন সর্বোচ্চ সাংবিধানিক ব্যক্তি খোদ নিজেও।

লেখক: বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী, আইনগ্রন্থ প্রণেতা ও সম্পাদক-প্রকাশক ‘দৈনিক ইন্টারন্যাশনাল’।Email:seraj.pramanik@gmail.com, , মোবাইল: ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮

Next Post
এডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীর সৌজন্যে ঝিনাইদহ জেলা আইনজীবী সমিতিতে মাস্ক বিতরণ কর্মসূচি

এডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীর সৌজন্যে ঝিনাইদহ জেলা আইনজীবী সমিতিতে মাস্ক বিতরণ কর্মসূচি

Discussion about this post

নিউজ আর্কাইভ

August 2025
S S M T W T F
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031  
« Oct    
Facebook Youtube RSS


সম্পাদক: এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম,
আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।

অফিস ঠিকানাঃ

বকাউল ম্যানশন, ৩য় তলা, সেগুন বাগিচা মোড়, ৪২/১/খ, সেগুন বাগিচা, ঢাকা - ১০০০ ।
মোবাইলঃ 01842459590

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

No Result
View All Result
  • আন্তর্জাতিক
  • ’ল’ ক্যাম্পাস
  • অনিয়ম
  • অন্যান্য
    • একাদশ নির্বাচন
    • খেলাধুলায় আইন
    • আইন চাকুরী
    • আইন জিজ্ঞাসা
  • আইন পড়াশুনা
  • আইন সংস্থা
  • আইন-আদালত
  • আইনী ভিডিও
  • ইংরেজি
  • উচ্চ আদালত
  • কোর্ট প্রাঙ্গণ
  • খেলাধুলা
  • গুণীজন
  • জাতীয়
  • জেলা আইনজীবী সমিতি
  • দেশ ও দশ
  • দেশ জুড়ে
  • অপরাধ
  • দৈনন্দিন জীবনে আইন
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রাজশাহী
    • বগুড়া
  • বিনোদন
  • ব্লগ
  • মতামত
  • মানবাধিকার
  • রাজনীতি
  • লিগ্যাল নোটিশ
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • শীর্ষ সংবাদ
  • সাক্ষাৎকার
  • যুগান্তকারী রায়

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In