নিজস্ব প্রতিবেদক;-
ঢাকা জেলার পি. পি. হিসেবে নিয়োগ পেলেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, গোপালগঞ্জের কৃতি সন্তান এডভোকেট শেখ হেমায়েত হোসেন।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, গোপালগঞ্জের কৃতি সন্তান এডভোকেট শেখ হেমায়েত হোসেনের সংক্ষিপ্ত জীবনী।
আলহাজ্ব শেখ হেমায়েত হোসেন,এডভোকেট বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট সভাপতি,বাংলাদেশ আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, ঢাকা বার শাখা; সাবেক সভাপতি, ঢাকা আইনজীবী সমিতি ও একজন সাদা মনের ন্যায় পরায়ণ আইনজীবী। ঢাকা আইনজীবী সমিতি ভবন।স্থায়ী ঠিকানা গ্রাম-কৃষ্ণাদিয়া, পোঃ- কৃষ্ণাদিয়া,ইউনিয়ন- পশারগাতী, থানা- মকসুদপুর, জেলা- গোপালগঞ্জ।বাসা- ফ্ল্যাট নং-৭০১, শান্তিনীড় এ্যাপার্টমেন্ট, বাড়ি নং- ১৩-১৪, রোড নং-২, ব্লক-সি, মুনসুরাবাদ, আদাবর,ঢাকা।
তিনি পিতা মরহুম শেখ আবদুর রাজ্জাক ও মাতা মরহুম শেখ ছেয়ারন নেছা-এর ঘরে নিজ গ্রামের বাড়ি কৃষ্ণাদিয়ায় স্কুল সার্টিফিকেট অনুযায়ী ১ জানুয়ারী ১৯৫২ সনে জন্ম গ্রহণ করেন।
শৈশবকালে মায়ের মৃত্যুর কারণে তিনি নানার বাড়ি মকসুদপুর থানার বহুগ্রাম ইউনিয়নস্থ কাওনিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ৫ম শ্রেণি পাশ করেন। এরপর খান্দারপাড় ইউনিয়নস্থ ইন্দ্রহাটি হাই স্কুলে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন এবং একই স্কুল থেকে ঢাকা বোর্ডের অধীনে ১৯৬৬ সনে এস.এস.সি. পাশ করেন।
গোপালগঞ্জ রামদিয়া এস.কে.কলেজ থেকে ঢাকা বোর্ডের অধীনে ’৬৮ সনে এইচ.এস.সি এবং একই কলেজ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ’৭০ সনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ’৭৩ সনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন শাস্ত্রে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন তিনি এস.এম. হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। ’৭৪ সনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২য় বার রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
তিনি ১০ মার্চ ১৯৭৭ সনে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে সনদ নিয়ে ২১ মার্চ ’৭৭ সনে এশিয়ার বৃহত্তম আইনজীবী সমিতি ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্যভূক্ত হন। তিনি ২৬ মে ১৯৮২ সনে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনপেশা পরিচালনার অনুমতি প্রাপ্ত হন এবং ১৩ মার্চ ১৯৮৬ সনে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়শনের সদস্যপদ গ্রহণ করেন।
কৃষক পিতার ঘরে জন্ম নেওয়া শেখ হেমায়েত হোসেন ৪ ভাইয়ের মধ্যে ৩য়। মেজো ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আবদুর রহমান পুলিশ পরিদর্শক ছিলেন। সব ভাই শিক্ষিত।কলেজ জীবন থেকে তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন।
পরবর্তীতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এস.এম. হলের কার্যকরী কমিটির সদস্য ছিলেন। ছাত্র রাজনীতি শেষ করার পর তিনি ’৭৮ সনে ঢাকার তেজগাঁও থানার তৎকালীন ৩৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের কার্যকরী কমিটির সদস্যপদ প্রাপ্ত হন।
৮৭ সন থেকে ’৯৪ সন পর্যন্ত তিনি একই ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের সমাজ কল্যাণ সম্পাদক এবং ’৯৪ সন থেকে ২০০৩ পর্যন্ত তেজগাঁও থানা আওয়ামীলীগের ১নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৩ সনের ১১ জুন কাউন্সিলের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, ঢাকা বার শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন।
পরবর্তীতে ২০১৪ সনের ৩১ মে কাউন্সিলের মাধ্যমে তিনি ২য় মেয়াদে বাংলাদেশ আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, ঢাকা বার শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন হয়ে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তিনি মুনসুরাবাদ হাউজ ওনার্স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন, আদাবর,ঢাকা-এর সিনিয়র সহ-সভাপতি ।
পেশাগত জীবনে তিনি এশিয়ার বৃহত্তম আইনজীবী সমিতি ঢাকা আইনজীবী সমিতির ’৮৩ সনে কার্যকরী কমিটির সদস্য, ’৯৮-৯৯ সনে সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ২০১১-১২ সনে সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি ঢাকাস্থ বৃহত্তর ফরিদপুর আইনজীবী কল্যাণ সমিতির সভাপতি ছিলেন, বর্তমানে উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। আইনপেশায় তাঁর শিক্ষানবীস হিসাবে প্রায় ৫৫ জন আইনজীবী সনদপ্রাপ্ত হয়ে আইনপেশা পরিচালনা করে আসছেন।
তিনি ১৪ ফেব্রুয়ারী ১৯৭৯ সনে গোপালগঞ্জ শহরস্থ স্বনামধন্য ব্যবসায়ী মরহুম মোসলেমউদ্দিন ও জাহানারা বেগমের বড় মেয়ে মরহুম রাশেদা বেগমকে বিয়ে করেন। স্ত্রী রাশেদা বেগম অল্প বয়সে ’৯৭ সনের ২৩ মে হঠাৎ র্রেণ ষ্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করেন। স্বাভাবিক কারনে মুরব্বীদের পরামর্শে তিনি সততার সাথে জীবন কাটানোর তাগিদে পুনরায় ’৯৮ সনের ৩ জুলাই মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর থানাধীন কাজীবাড়ি নিবাসী কাজী সুলতান আহম্মেদের ৪র্থ কন্যা মিসেস তাসলিমাকে বিয়ে করেন। বর্তমানে তিনি ৩ ছেলে ও ১ মেয়ে সন্তানের জনক।
১। ইঞ্জিনিয়ার শেখ এনায়েত হোসেন রাজিব, বর্তমানে স্বপরিবারে অস্টেলিয়া বসবাস করছেন।
২। শারমিন সুলতানা রুমকী, ইংরেজীতে মিরপুর কমার্স কলেজ থেকে অনার্স ও মিরপুর বাংলা কলেজ থেকে মাস্টার্স করেছেন। স্বামী- শাহন সাদী, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে লেফটেন্যান্ট কর্ণেল হিসাবে কর্মরত আছেন।
৩। ইঞ্জিনিয়ার শেখ রায়হান হোসেন, প্রাইভেট কোম্পানীতে কর্মরত।
৪। শেখ রুবায়েত হোসেন, ঢাকা রেসিডেন্টশিয়াল স্কুল এন্ড কলেজে ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত।
সামাজিক কর্মঃ তিনি নিজ গ্রাম কৃষ্ণাদিয়ায় পিতার নামে শেখ আবদুর রাজ্জাক আলীম মাদ্রসা প্রতিষ্ঠা করেন । ৪ ভাই ও চাচা ওহিদুজ্জামান মিলে মাদ্রাসার জন্য ৪ বিঘা জমি দান করেন। মাতা শেখ ছেয়ারন নেছার নামে শেখ ছেয়ারন নেছা চ্যারিটেবল ট্্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন। সেখান থেকে গরীব ছাত্রদের বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে।
প্রতিবছর গরীবদের কাপড়-চোপড় দেওয়া হচ্ছে। চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ফান্ড থেকে মাদ্রাসার জন্য একটি ছাত্রাবাস ও একটি দোতলা ভবন করে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে ট্রাস্টের মাধ্যমে আরো ব্যাপক কাজ করার পরিকল্পনা আছে। ৪ ভাই মিলে চ্যারিটেবল ট্রাস্টকে ১২ বিঘা জমি দান করেছেন। মাদ্রাসা মসজিদ, শেখ পাড়া মসজিদসহ কয়েকটি মসজিদের ইমামদের বেতন ট্রাস্ট থেকে প্রদান করা হয়। একটি হাসপাতাল ও একটি কলেজ করার পরিকল্পনাসহ জায়গা রাখা হয়েছে। ২য় মাতা শেখ তফুরুন্নেছা-এর নামে এতিমখানা করার পরিকল্পনা আছে।
তিনি ২০০৭ সনে হজ্বব্রত পালন করেন, ২০১০ সনে স্ত্রী ও ছোট ছেলেকে নিয়ে রোজার সময় ওমরা পালন করেন, ২০১৩ সনে স্ত্রীকে নিয়ে হজ্বব্রত পালন করেন, এবারও ২১ আগস্ট হজ্বপালন করার জন্য যাচ্ছেন। আল্লাহ যতদিন জীবিত রাখবেন ততদিন আইন পেশায় অর্জিত টাকার সংসার খরচ বাদে বাকী টাকা ট্রাস্টে দান করে যাবেন। এছাড়া ভ্রমণের উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়া গেছেন। বাংলাদেশে কক্সবাজার, সুন্দরবন, সিলেট মাজার জেয়ারত, জাফলং, মাধবকুন্ডসহ দর্শণীয় জায়গাগুলো পরির্দশন করেছেন।
তিনি জানান মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁর মেজো ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আবদুর রহমান সক্রিয়ভাবে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের দেখাশুনা ও খাবার সরাবরাহসহ যোগাযোগের কাজ করেন।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ জলবসন্ত ওঠার কারণে তিনি নিজ ঘরে বসে রেড়িও এর মাধ্যমে শুনতে পান। জাতির জনক “জয় বাংলা” বলে ভাষন সমাপ্ত করেন তাহা এখনো স্পষ্টতঃ কানে বাজে। বঙ্গবন্ধুর ভাষন শুনার পর গ্রামবাসী তথা এলাকার লোকজনকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সংগঠিত করার দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৬৪ সনে ৯ম শ্রেণিতে পড়াকালীন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্কুল মাঠে জনসভা করতে আসলে প্রথম দেখা হয়। জাতিরজনক পিঠে হাত দিয়ে আদর করে দিয়েছিলেন যা এখনো স্মৃতিতে ভাস্বর। পুনরায় জাতির জনক ৬৫ সনে ফাতেমা জিন্নাহ্র নির্বাচনের জন্য মকসুদপুরের রামদিয়ায় আসেন সেখানে জাতির জনকের সাথে দেখা হয়েছিল এবং বঙ্গবন্ধুর একসাথে ফাতেমা জিন্নাহর নির্বাচনের কাজ করার দূর্লভ সুযোগ হয়েছিল। ৭০ সনের নির্বাচনে আওয়ামীলীগের এম.পি. কাজী আবদুর রশিদের পক্ষে সক্রিয়ভাবে কাজ করেছেন। তখন এম.এন.এ প্রার্থী ছিলেন খায়রুজ্জামান ।
১৯৭৫ সনের ১৫ আগস্ট জাতির জনককে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যাকান্ড রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এস.এম. হলে থেকে শুনে নীচে নেমে আসন, প্রথমে বিশ্বাস হয়নি। পরে ডিপার্টমেন্টের প্রধান মোমতাজ উদ্দিন স্যারের বাসায় চলে যান।
২০০৭ সন থেকে প্রতিবছর ঢাকা আইনজীবী সমিতি থেকে যে সমস্ত আইনজীবী টুঙ্গীপাড়ায় জাতির জনকের সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা জানাতে যান তাদের সবাইকে তিনি গোপালগঞ্জ বারে নিয়ে নিজ খরচে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করে থাকেন। হৃদয়ের টানে প্রতিবছরই জাতির জনকের সমাধীস্থলে যেয়ে থাকেন, যতদিন জীবিত থাকবেন আল্লাহর চায়েত সব সময যাবেন।
সাংগঠনিক কাজের সুবাধে জাতির জনকের কন্যা আওয়ামীলীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে কয়েকবার গনভবনে দেখা হয়েছে। তিনি ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি থাকাকালে টর্ণেডোতে ক্ষতিগ্রস্থ লোকদের সাহায্যার্থে বারের রিলিফ ফান্ডের টাকা শেখ হাসিনার হাতে তুলে দিয়েছেন। এছাড়া রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ঢাকা বার শাখার সম্মেলন স্থগিত করে সম্মেলনের জন্য রান্না করা খাবার পাঠিয়ে দেন। ঢাকায় শেখ হাসিনার প্রতিটি সভাসমাবেশে আইনজীবীদের মিছিল নিয়ে উপস্থিত থেকেছেন।

২০০৪ সনের ২১ আগস্ট মর্মান্তিক গ্রেনেড হামলার দিনে জননেত্রী শেখ হাসিনার ট্রাকের সামনে আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের ব্যানার নিয়ে উপস্থিত ছিলেন। সেইদিন কয়েকজন আইনজীবীও স্প্রিন্টারের আঘাতে আহত হয়েছিলেন। তিনিও পায়ে ব্যথা পেয়েছিলেন। সেইদিনের চোখের সামনের লোমহর্ষক ঘটনা মনে পড়লে এখনো মন খারাপ হযে যায়। সেইদিনের ঘটনায় আল্লাহর রহমতে প্রাণপ্রিয় নেত্রী ও আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ বেঁচে যাওয়ায় পরম করুণাময় আল্লাহতালার কাছে লাখ লাখ শোকরিয়া আদায় করেন এবং ব্যক্তিগতভাবে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছিলেন। তিনি মনে করেন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার কার্যকর, জঙ্গী দমন ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করার জন্য আল্লাহতালা তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।
আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে ভবিষ্যৎ কান্ডারীদের মধ্যে ব্যারিষ্টার ফজলে নূর তাপসের সাথে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক বিদ্যমান আছে। ব্যারিষ্টার তাপস ঢাকাস্থ বৃহত্তর ফরিদপুর কল্যাণ সমিতির অভিভাবক হিসাবে কাজ করছেন এবং তাঁর সাথে কাজ করতে তিনি আনন্দ পান।
তিনি একজন পরিচ্ছন্ন আইনজীবী হিসাবে আইনাঙ্গনে সুষ্ঠু পরিবেশ, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা এবং সাধারণ মানুষ যাতে ন্যায় বিচার পান তার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
আইনজীবীদের বিপদে-আপদে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। জাতির জনকের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে দেখতে চান। শেখ হাসিনার সাফল্য কামনাসহ বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার জন্য তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করেন। বর্তমানে তাঁর মূল উদ্দেশ্য এলাকার উন্নয়ন,গরীব মানুষদের ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতাই এখন জীবনের শেষ কাম্য।
Discussion about this post