
কাগজের মুদ্রার সঙ্গে তুলনা করতে গিয়ে আইএস দাবি করেছে, তাদের এ মুদ্রার মান কখনোই নিম্নমুখী হবে না।
সোনার মুদ্রা ছাড়াও রূপা ও তামার মুদ্রা প্রচলনেরও দাবি করেছে আইএস। ছোট আকারের লেনদেনে ‘ফুলুস’ নামের এই মুদ্রাগুলো ব্যবহার হবে।
ভিডিওতে দেখা যায়, আরবী ও ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলতে পারা একজন আইএস জঙ্গি মসুলের অধিবাসীদের সোনার মুদ্রাটি দেখাচ্ছে। ভিডিওতে মসুলের যে অধিবাসীদের দেখা যায়, ধারণা করা হচ্ছে, তারাও আইএস জঙ্গি।

মসুল দখলের এক বছরেরও বেশি সময় পর মুদ্রা প্রচলনের ঘোষণা আসলো আইএসের পক্ষ থেকে। ২০১৪ সালের জুন মাসে শহরটি দখল করে নেয় জঙ্গি সংগঠনটি। ধারণা করা হয়, দখলের পর এখানকার ব্যাংক থেকে ২৫৬ মিলিয়ন ডলার (১ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা) মূল্যমানের সোনা ও অর্থ লুটে নিয়েছে আইএস।




Discussion about this post