শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু স্ব-পরিবারে নিহত হয়েছেন। তবে তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় তারা বেঁচে গেছেন। কিন্তু তারা যে চীর জীবনের জন্য বেঁচে গেছেন তা বলা যাবে না। এখনও তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র চলছে। যার জ্বলন্ত প্রমাণ হচ্ছে ২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলা।”
“যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করছিলেন তা এখনও অধরা” এমন মন্তব্য করে নাহিদ বলেন, “আমি স্বাধীনতা যুদ্ধে একজন সক্রিয় কর্মী ছিলাম। নয় মাসের যুদ্ধ ও পরাধীনতার ২৩ বছরসহ ২৪ বছরে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। কিন্তু ৪৩ বছরেও স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জন করতে আমরা পারিনি। এটা অধরাই রয়ে গেছে। বুঝতে হবে স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে লক্ষ্য অর্জন করা কঠিন।”
মুক্তিযু্দ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে তরুণ সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে এমন মন্তব্য করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “বঙ্গবন্ধু কারিগরি শিক্ষার বীজ বপন করেছিলেন। আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে এই শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে।”
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলিকুজ্জামান আহমদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন। এতে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষা সচিব ড. নজরুল ইসলাম।
Discussion about this post