Sunday, August 24, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Home
BDLAWNEWS.COM
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
No Result
View All Result
BDLAWNEWS.COM
No Result
View All Result
Home আইন পড়াশুনা

ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি ও প্রাসঙ্গিক কথা

by admin
November 14, 2013
in আইন পড়াশুনা, শীর্ষ সংবাদ, সদ্যপ্রাপ্ত, সর্বশেষ সংবাদ
0
A A
0
22
VIEWS
Facebook

garments_lawবিচার ব্যবস্থার অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য হলো নাগরিকদের অধিকার ও কর্তব্য নিরূপণ করে আইনি প্রতিকার দেয়া। কিন্তু আদালতে প্রতিকার পাওয়া একটা সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল ব্যাপার। তাই সমাজে ঘটে যাওয়া ছোটখাটো অনেক অপরাধের প্রতিকার পেতে অনেক সময় আদালতে যাওয়া বাস্তবসম্মত হয় না। যেমন কারো একটা ছাগল হারানো গেলে তার জন্য আদালতের দ্বারস্থ হওয়া কোনো যুক্তিসঙ্গত কাজ হবে না। কারণ আদালতের ফি ও আইনজীবীর খরচ গুনতে গুনতে তার দশটা ছাগলের পয়সা ফুরাবে। কিন্তু এসব অপরাধকে আবার বিনা বিচারে যেতে দেয়াও ঠিক হবে না। পৃথিবীর বয়স যতদিন, মানুষে মানুষে বিরোধের বয়সও ততদিন। মানব সভ্যতার শুরু থেকেই বিরোধ নিষ্পত্তির বিভিন্ন পন্থা মানুষ আবিষ্কার করেছে। এর মধ্যে পক্ষগণ কর্তৃক আদালতের বাইরে বা আদালতের মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তির একটি প্রক্রিয়া রয়েছে, এ  প্রক্রিয়াকে এডিআর (ADR ev Alternative Dispute Resolution) বলা হয়।
বাংলাদেশের প্রচলিত বিচার ব্যবস্থা প্রধানতঃ ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক প্রবর্তিত বিচার ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল। সেসময়ের প্রবর্তিত আইনসমূহু হুবুহু বা কতিপয় পরিবর্তণ সাপেক্ষে এখনও আমাদের দেশে প্রচলিত আছে। আমাদের আইন ব্যবস্থা এখন পর্যন্ত ব্রিটিশ শাসনের রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত হতে পারেনি। সে কারন প্রচলিত বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রিতা আমাদের বিচার ব্যবস্থাকে অনেক পিছিয়ে রেখেছে।

বিরোধ নিষ্পত্তিঃ
বিরোধী বিষয় বলতে এমন একটি ঘটনাকে বুঝায় যা এক পক্ষ কর্তৃক দাবী করা হয় এবং অপর পক্ষ তা অস্বীকার করে ও উভয় পক্ষই তাদের দাবীর সমর্থণে কতিপয় যুক্তি উপস্থাপন করে। অন্যভাবে বলা যায়, A dispute is a problem to be solved, together, rather than a combate to be won.
তবে বিরোধ নিষ্পত্তি বলতে এমন একটি বিষয় বুঝানো হয় যা পক্ষগণ একত্রে সমাধা করে এবং যা আদালতে মোকদ্দমা দায়েরের মাধ্যমে জয় লাভের প্রত্যাশায় করা হয় না। এটা শান্তিপূর্ণভাবে পক্ষগণ কর্তৃক মীমাংসিত হয়ে থাকে।
বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি একটি লাভভিত্তিক, ভবিষ্যৎ দৃষ্টি, পারষ্পরিক সম্পর্ক পুণঃপ্রতিষ্ঠা, শত্র“তার অবসান, ভাঙা সম্পর্ক জোড়া লাগা সহ উভয় পক্ষের মধ্যে সৌহার্দ ও সম্প্রীতি সৃষ্টি হয়।
আপোষ নিস্পত্তির বিষয়ে পবিত্র কোরআন শরীফে বলা হয়েছে, “মন্দের প্রতিফলন মন্দ, আর যে ক্ষমা করে দেয় ও আপোষ নিষ্পত্তি করে তার পুরুস্কার আল্লাহর কাছে। আল্লাহ সীমা লংঘনকারীদের পছন্দ করে না।

বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি বিষয়ে দেওয়ানি কার্যবিধির ৮৯এ, ৮৯বি, ৮৯সি ধারায়, অর্থঋণ আদালত আইনের পঞ্চম অধ্যায়, পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশসহ কিছু আইনে বর্ণিত হয়েছে।
আবার দেওয়ানি মামলায় একটি পর্যায়ই হলো বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি, যা প্রতিটি পক্ষের জন্য বাধ্যতামূলক। কিন্তু ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় এখন পর্যন্ত অনুরূপ বিধান চালু হয়নি। তবে ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪৫ ধারায় সীমিত আকারে অনুরূপ আপস-মীমাংসার বিধান রাখা হয়েছে। ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪৫ ধারায় কিছু অপরাধের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। সেগুলোর কিছু অংশকে আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে এবং কিছু অংশ আদালতের অনুমতি ছাড়াই আপস নিষ্পত্তির কথা বলা হয়েছে। ওই অপরাধগুলো খুব ছোটখাটো প্রকৃতির। মারামারি, বাসগৃহে চুরি, মানহানি ইত্যাদি।
ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪৫ ধারায় বর্ণিত বিধান ছাড়া অন্য কোথাও আপস-মীমাংসার বিধান খুব একটা লক্ষ্য করা যায় না। তবে কিছু বিশেষ আইনে (Special Law) আপস-মীমাংসার সুযোগ আছে। যেমন- যৌতুক নিরোধ আইন ১৯৮০। এ আইনের ৮ ধারায় বলা আছে, এই আইনের অধীন প্রতিটি অপরাধ আমল অযোগ্য, জামিন অযোগ্য এবং মীমাংসাযোগ্য হইবে।

একটি জ্বলন্ত উদাহরণঃ  
সাক্ষীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আছেন একজন নারী। যৌতুকের একটি মামলার সাক্ষ্যপর্ব চলছে। মেয়েটি তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে মামলাটি করেছেন। মেয়েটির অভিযোগ, স্বামী তার সন্তানকে অস্বীকার করেছে। অপবাদ দিচ্ছে এ সন্তান তার না। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের কারণে নানাভাবে অত্যাচার করছে। নিরুপায় হয়ে যৌতুকের ও সন্তানের ভরণপোষণ চেয়ে মামলা করেছে আদালতে। মেয়েটির নাম রহিমা (ছদ্মনাম)। মাঝারি গড়নের, চিকন ও ফরসা। ডাগর ডাগর দুটি চোখ জুড়ে যেন সরলতার প্রতিচ্ছবি। ওই দুটি চোখই বলে দেয়, তার হৃদয়ের গহীনে জমে থাকা যন্ত্রণার ঢেউ।
২০০৮ সালে। পারিবারিকভাবেই রহিমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর সে রহিমাকে তার বাবার বাড়িতে নিয়ে যায়নি। প্রথমে শুধু কাবিন করলেও পরে আর তুলে নেয়নি। এরই মাঝে রহিমার কোল জুড়ে আসে একটি ফুটফুটে ছেলে সন্তান। ছেলেটিকে সম্বল করেই বেঁচে থাকা রহিমার।
২০১০ সালে অতিষ্ঠ হয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করে রহিমা। মামলার পরই স্বামী তালাক দেয় রহিমাকে। আসলে রহিমাও তালাক চাচ্ছিল। কারন বিয়ের পর তার প্রয়োজন মেটাতেই আসত। আর বাচ্চা হওয়ার পর তো একদমই খোঁজ নিত না। রহিমার বিয়ের দেনমোহর পাঁচ লাখ টাকা। দেনমোহর ও সন্তানের খোরপোষ, অভিভাবকত্ব চেয়েও পারিবারিক আদালতে মামলা করেছে। রহিমার কোলে তার ছেলের চেহারাটা কত মায়াবী, চোখ দুটি ছলছল করছে, বাবার আদর-যতœ থেকে বঞ্চিত চেহারাটা। ছেলেটি বোবা হয়ে আছে যেন বাবা ডাকার জন্য।

যৌতুক নিরোধ আইন ১৯৮০ এর ৪ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি যৌতুক দাবি করে তাহলে দায়ী ব্যক্তি সর্বোচ্চ পাঁচ বছর পর্যন্ত যা কোনোভাবেই এক বছরের নিচে নয় জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারে। দেনমোহর ও ভরণপোষণের দাবি করে পারিবারিক আদালতে প্রতিকার চাইতে হয়। দেনমোহরের টাকা অবশ্যই স্ত্রীকে দিতে হবে। তালাক কার্যকর হওয়ার আগে পর্যন্ত এবং ইদ্দতকাল পর্যন্ত অবশ্যই স্ত্রীকে ভরণপোষণ দিতে হবে। তালাক হওয়ার পর তিন বছরের মধ্যে দেনমোহরের জন্য মামলা করতে হয়। সহকারী জজ আদালতগুলো পারিবারিক আদালত হিসেবে বিচারকাজ করে থাকেন। উপরোক্ত মামলাটি অবশেষে পক্ষগণ কর্তৃক আদালতের বাইরে নিষ্পত্তি হয়। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআন শরীফের সুরা নিসার ১২৮ নং আয়াতে বলা হয়েছে, “কোন স্ত্রী যদি তার স্বামীর কাছ থেকে থেকে দুর্ব্যবহার ও উপেক্ষিত হওয়ার আশংকা করে, তবে তারা আপোষ নিষ্পত্তি করতে চাইলে তাতে কোন দোষ নেই। আপোষ করা তো ভাল।

ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার মূল লক্ষ্য হলো অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া। আর এর মাধ্যমে রাষ্ট্র দুষ্টের দমন ও শিষ্টের লালন করতে চায়। আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় ভুয়া মামলা, মিথ্যা মামলা ও হয়রানিমূলক মামলা করার অনেক নজির আছে। অনেক ক্ষেত্রে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য বাদী অনুরূপ মামলা করে থাকে। পুলিশ কর্তৃক দায়েরকৃত মামলায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনুরূপ দৃষ্টান্ত লক্ষ করা যায়। তা ছাড়া পুলিশ প্রতিবেদনও সব সময় সঠিকভাবে দাখিল করা হয় না। পুলিশ বিভাগে আলাদা তদন্ত সেল না থাকায় অনেক ক্ষেত্রেই পুলিশ অফিসারকে তাড়াহুড়া করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে হয়। এতে ত্রুটি থেকে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়।
সব দেওয়ানি মামলায় যেমন এডিআর সম্ভব নয়, তেমনি সব ফৌজদারি মামলায় আপস-মীমাংসার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা যাবে না। কারণ এতে অপরাধীদের মনে ভয়ভীতি থাকবে না, বরং অপরাধ করে মীমাংসার সুযোগ থাকায় অপরাধ প্রবণতা আরো বেড়ে যেতে পারে। তবে এমন কিছু মামলা আছে, যা আসলেই মীমাংসা হওয়া দরকার। যেমন যৌতুক মামলা, পারিবারিক মামলা ইত্যাদি। তাহলে আদালতে মামলার চাপ কমবে।

লক্ষ্য করা যায়, আদালতের বিজ্ঞ আইনজীবীরাও অনেক ক্ষেত্রে মামলা মীমাংসার পক্ষপাতী থাকেন। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা যায়, সাক্ষীর কাঠগড়ায় স্বামী, আসামির কাঠগড়ায় স্ত্রী বা সাক্ষীর কাঠগড়ায় বাবা, আসামির কাঠগড়ায় ছেলে। এরূপ ক্ষেত্রে পক্ষদ্বয় যদি আসলেই সমঝোতা চায়, আদালত অনেক বিষয় চিন্তা ও বিবেচনা করে বিকল্পভাবে বিরোধ নিষ্পত্তির সুযোগ দিয়ে থাকেন। যৌতুক মামলার ক্ষেত্রে ফরিয়াদির অনেক সময় এ রকম উদ্দেশ্য থাকতে পারে আসামিকে জেলের ভাত খাওয়াব। আবার কিছুদিন পরে সেই মামলাটিতেই পক্ষদ্বয় আপস করতে চায়। আসল কথা হলো, কোন কোন মামলায় আপস নিষ্পত্তি হওয়া দরকার, এর একটা স্পষ্ট নীতিমালা থাকলে বিচারকাজ সহজ হয়। এডিআর বিষয়ে ভবিষ্যতে আইন প্রণয়নের সময় এ বিষয়টি চিন্তা করা উচিত।

লেখকঃ  অ্যাডভোকেট সিরাজ প্রামাণিক,সাংবাদিক, আইনগ্রন্থ প্রণেতা, এম.ফিল গবেষক ও আইনজীবী জজ কোর্ট, কুষ্টিয়া। ই-মেইল: seraj.pramanik@gmail.com মোবাইল: ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮

Next Post

বাক স্বাধীনতারও সীমা থাকা উচিত

Discussion about this post

নিউজ আর্কাইভ

August 2025
S S M T W T F
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031  
« Oct    
Facebook Youtube RSS


সম্পাদক: এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম,
আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।

অফিস ঠিকানাঃ

বকাউল ম্যানশন, ৩য় তলা, সেগুন বাগিচা মোড়, ৪২/১/খ, সেগুন বাগিচা, ঢাকা - ১০০০ ।
মোবাইলঃ 01842459590

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

No Result
View All Result
  • আন্তর্জাতিক
  • ’ল’ ক্যাম্পাস
  • অনিয়ম
  • অন্যান্য
    • একাদশ নির্বাচন
    • খেলাধুলায় আইন
    • আইন চাকুরী
    • আইন জিজ্ঞাসা
  • আইন পড়াশুনা
  • আইন সংস্থা
  • আইন-আদালত
  • আইনী ভিডিও
  • ইংরেজি
  • উচ্চ আদালত
  • কোর্ট প্রাঙ্গণ
  • খেলাধুলা
  • গুণীজন
  • জাতীয়
  • জেলা আইনজীবী সমিতি
  • দেশ ও দশ
  • দেশ জুড়ে
  • অপরাধ
  • দৈনন্দিন জীবনে আইন
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রাজশাহী
    • বগুড়া
  • বিনোদন
  • ব্লগ
  • মতামত
  • মানবাধিকার
  • রাজনীতি
  • লিগ্যাল নোটিশ
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • শীর্ষ সংবাদ
  • সাক্ষাৎকার
  • যুগান্তকারী রায়

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In