নিজস্ব পতিবেদক: বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও গয়েশ্বরকেকে ভারত যেতে দেয়া হয়নি। শনিবার রাত ৯টায় ইন্ডিয়ান এয়ারওয়েজের ফ্লাইট ২২৯-এ আবদুল আউয়াল মিন্টুর ভারত যাওয়ার কথা ছিল তার। এদিন এই দুই নেতার একই ফ্লাইটে ভারত যাওয়ার কথা ছিল। বিকাল ৫টায় জেট এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে ভারত যেতে বিমানবন্দরে গেলে তাঁদের ফিরিয়ে দেয়া হয়।
পরে আবদুল আউয়াল মিন্টু রাত ৯টার আরেকটি ফ্লাইট বুকিং দেন। কিন্তু রাতেও তাকে বাধা দেয়া হয়। মিন্টুর ভারত থেকে শ্রীলঙ্কায় একটি সেমিনারে যাওয়ার কথা ছিল।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মিন্টুর ব্যক্তিগত সহকারী মো. মামুন বলেন, বিকালে ভারত যেতে বাধা দেয়ার পর রাত ৯টায় আবদুল আউয়াল মিন্টু আরেকটি ফ্লাইট বুকিং দেন। কিন্তু রাতেও তাঁকে বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেয়া হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার জানান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও আবদুল আউয়াল মিন্টুকে ভারত যেতে দেয়া হয়নি। বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। এদের মধ্যে মিন্টুকে দু’দফা ভারত যেতে বাধা দেয়া হয়েছে৷
এর আগে শনিবার বিকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুকে বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেয়া হয়।বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ জানান, কলকাতায় যাওয়ার উদ্দেশে হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নির্ধারিত সময়ে পৌঁছান গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। সব ধরনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর কিছুক্ষণ বসিয়ে রেখে শেষ মুহূর্তে ‘ক্লিয়ারেন্স নেই’ বলে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন অফিসার তাঁকে জানিয়ে দেন। গয়েশ্বরের এটি ব্যক্তিগত সফর ছিল বলে জানান তিনি।
Discussion about this post