শুক্রবার (১৭ জুলাই) সকালে তাকে গ্রেফতার করা হয়। আলী মামলার প্রধান আসামি কামরুলের আপন বড় ভাই। তার বাবার নাম মৃত আব্দুল মানিক।
আলী হায়দার শিশু রাজন হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত ২নং আসামি তিনি। শুক্রবার সকালে শহরতলীর কুমারগাঁও শেখপাড়া গ্রামের নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে, তার বাসা ঘেরাও করে রাখে বিক্ষুব্ধ জনতা। বেলা পৌনে ১২টার দিকে ঘরের ভেতর থেকে বের করে পুলিশের পিকআপ ভ্যানযোগে তাকে জালালাবাদ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
সিলেট মহানগরীর জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আখতার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। জনতার সহায়তায় আলীকে আটক করা হয়েছে। তাকেও আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড চাওয়া হতে পারে। এ নিয়ে সৌদিতে আটক কামরুল ছাড়া মোট ৯ জনকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো।
এছাড়া রিমান্ডে থাকা মামলার ১নং আসামি মুহিত আলমের ৫ দিনের রিমান্ড শেষ হয়েছে শুক্রবার। জিজ্ঞাসাবাদে সে রাজন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তবে তাকে আবারও রিমান্ডে আনা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এদিকে, রাজনকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও এক আসামিকে আটক করা হয়েছে। তার নাম গিয়াস মিয়া মেম্বার। গোয়েন্দো পুলিশ (ডিবি) বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) রতে তাকে গ্রেফতার করে।
গিয়াস মিয়া মেম্বারের বাড়ি কুমারগাঁওয়ের শেখপাড়ায়। তার অভিযোগ পুলিশের সঙ্গে আঁতাত করে মামলার আসামিদের ছেড়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া চালাচ্ছিলেন তিনি। স্থানীয় বিভিন্ন সূত্র তার আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
Discussion about this post