Monday, October 20, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Home
BDLAWNEWS.COM
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
No Result
View All Result
BDLAWNEWS.COM
No Result
View All Result
Home দৈনন্দিন জীবনে আইন
গরু চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে নিহত ১

শিয়ালের কাছে মুরগি বর্গা দেয়ার কাহিনী

by বিডিএলএন রিপোর্ট
November 9, 2016
in দৈনন্দিন জীবনে আইন, সদ্যপ্রাপ্ত, সর্বশেষ সংবাদ
0
A A
0
34
VIEWS
Facebook

অ্যাডভোকেট সিরাজ প্রামাণিক

একটা সময় ছিল, যখন দেশের রাজা যা খুশি করতেন, যাকে খুশি তাকেই শূলে চড়াতে পারতেন। মানবসভ্যতা সেই সামন্ততান্ত্রিক স্বেচ্ছাচারের যুগ অতিক্রম করেছে গণতান্ত্রিক দায়বদ্ধতায় প্রবেশের মাধ্যমে। আইনের চোখে সবাই সমান, এটি কেবল কথার কথা নয়, এটি আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার অন্যতম মৌল ভিত্তি। আমরা সেই রকম দায়বদ্ধ আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা নির্মাণ করতে পেরেছি কি?

মানুষ সন্ত্রাসের শিকার হলে ন্যায়বিচারের জন্য রাষ্ট্রের দ্বারস্থ হয়। কিন্তু রাষ্ট্রই যদি সন্ত্রাস করতে শুরু করে তখন মানুষ যাবে কার কাছে? শিয়ালের কাছে মুরগি বর্গা দেয়ার কাহিনী আমাদের সমাজে বহু আগে থেকেই প্রচলিত। যার অর্থ রক্ষকই যখন হয়ে উঠে ভক্ষক। পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু বিচ্ছিন্ন ঘটনা হলে হয়তো এ নিয়ে উচ্ছবাচ্য করার কিছু ছিল না। কিন্তু যখন বিষয়টি অহরহ ঘটতে থাকে, তখন এটিকে নিছক দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেয়ার অবকাশ থাকে না। আবার পুলিশ দিয়ে যখন পুলিশি অপরাধের তদন্ত করানো হয়, তখন বিষয়টি শিয়ালের মুরগি হেফাজতের মতো হাস্যকর বিষয় হিসেবে পরিগণিত হয়।

পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু এখন প্রায় নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। কখনও ‘ক্রসফায়ার’, কখনও ‘হার্ট অ্যাটাক’ ইত্যাদি সাজানো নাটক জনসমক্ষে ঘটনার পর প্রচার করা হয়। কিন্তু সত্য কখনোই চাপা থাকে না, তাকে যত শক্ত বেষ্টনীতেই আবদ্ধ রাখা হোক না কেন।

সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় রোগ নিরাময়ের পূর্বশর্ত। তেমনি পুলিশের এই বেপরোয়া আচরণের যৌক্তিক কারণ খুঁজে বের করা এ থেকে উত্তরণের প্রধান উপায়। ১৮৬১ সালের পুলিশ আইন এ দেশে সুশৃংখল পুলিশ বাহিনীর গোড়াপত্তন করে। এর আগে এ ধরনের কোন সুনির্দিষ্ট আইন ছিল না। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, পুলিশের বড়কর্তাদের এ আইনের ব্যাপারে বড়ই গাত্রদাহ। কারণ হিসেবে তারা দেখিয়ে থাকেন এটি ঔপনিবেশিক আমলে প্রণীত। সন্দেহ নেই, এটি ঔপনিবেশিক আমলে তৈরি। কিন্তু শুধু এ অজুহাতই কি ওটা বাতিলের জন্য যথেষ্ট? যদি তাই হয়, তাহলে ১৮৬০ সালের দ-বিধি, ১৮৭২ সালের সাক্ষ্য আইন, ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধি অদ্যাবধি বাংলাদেশে ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় মৌলিক আইন। পুলিশের বড় কর্তাদের দাবি অনুযায়ী ওই আইনগুলোও বাতিল হওয়া দরকার, যেহেতু সেগুলো ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে প্রণীত। তাদের ওই পুলিশ আইনের ব্যাপারে গায়ে জ্বালাপোড়ার প্রধান কারণ মূলত ওই আইনের ৪ ধারা, যেখানে উল্লেখ রয়েছে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের সাধারণ নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্বাবধানে থেকে জেলা পর্যায়ে পুলিশ সুপার ও অধীনস্থ অন্য অফিসাররা দায়িত্ব পালন করবেন।

১৯৭৫ সালের ১০ ডিসেম্বর তৎকালীন সামরিক শাসক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সার্কুলারের মাধ্যমে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক জেলা পর্যায়ে পুলিশের এসপি ও অন্যান্য অফিসারের এসিআর অর্থাৎ বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন লেখার বিধান স্থগিত করেন। পুলিশ রেগুলেশন (পিআরবি) ১৯৪৩-এর ৭৫ক নং রেগুলেশন বলে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ওই এসিআর লিখতেন। ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনের ৪ ধারার বিধানকে বাস্তবে কার্যকর করার জন্য পিআরবিতে এরকম বিধান করা হয়েছিল। পিআরবি একটি পূর্ণাঙ্গ ও বিস্তারিত আইনগত রূপ, যার দ্বারা পুলিশ বাহিনী তার সব কর্মকা- পরিচালনা করে থাকে। এটি ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনের ভিত্তিতে সৃষ্ট। সত্যিকার অর্থে পিআরবির সামান্য দু-একটি বিষয় ছাড়া অধিকাংশ বিষয় বাস্তবসম্মত এবং তা দেশ ও সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পিআরবি’র ৭৫ক নং রেগুলেশনের মাধ্যমে ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনের ৪ ধারার যে বাস্তবায়ন করা হতো, তা ১৯৭৫ সালের ১০ ডিসেম্বরে তৎকালীন সামরিক শাসকের হটকারী সিদ্ধান্তে অকার্যকর হয়ে যায়। ফলে আইন থাকলেও এখন তার বাস্তবায়ন নেই। যারা সমাজে আইনের প্রয়োগ ঘটাবে, তারা নিজেরাই যদি আইন না মানে তবে সমাজে আইনের শাসন নয় বরং বেআইনি শাসন প্রতিষ্ঠা হতে বাধ্য।

পুলিশ কর্তৃক আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের ফলে জনগণের জানমালের ক্ষতি হলে পিআরবির ১৫৭নং রেগুলেশন অনুযায়ী এতদিন নিরপেক্ষ তদন্তের বিধান ছিল। বিগত সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর কাছ থেকে পুলিশ কোনদিনই খালি হাতে ফেরেনি। পুলিশের গাড়ি, বাড়ি, জমিই শুধু নয়, এমনকি পুলিশ কর্তৃক মানুষ মারার লাইসেন্সও দেয়া হয়েছে তার আমলে। ৫ জুন ২০০৬ তারিখে জারিকৃত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (সভা, সমাবেশ, মিছিল ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা ২০০৬-এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। ওই বিধিমালার ১০নং বিধিতে পুলিশ কর্তৃক আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার তথা গুলিবর্ষণ করা হলে তার নিরপেক্ষ তদন্ত নয় বরং পুলিশি তদন্তের বিধান করা হয়েছে। ওই বিধিমালা পুলিশকে মানুষ মারার যে লাইসেন্স দিয়েছে, তা বাতিল করা না হলে পুলিশ শুধু মানুষ মারবে না, তা আইনসিদ্ধ বলেও অবলীলায় চালিয়ে দিতে থাকবে।

মেধাবী ছাত্র রুবেলকে পুলিশ নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করে। হত্যাকারী পুলিশের কী হয়েছে, তা সবাই জানে। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি হাবিবুর রহমান খানের নেতৃত্বে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠিত হয়েছিল। ওই তদন্ত কমিশন বিস্তারিত তদন্ত শেষে পুলিশের ক্ষমতার অপব্যবহার রোধকল্পে বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ পেশ করেছিল। এর মধ্যে অন্যতম হল জেলা পর্যায়ে পুলিশের ওপর জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিয়ন্ত্রণ এবং মেট্রোপলিটন এলাকায় পুলিশ বাহিনীর ওপর অনুরূপ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা। কিন্তু ওই সুপারিশ অদ্যাবধি আলোর মুখ দেখেনি। ক্ষমতায় থাকাকালে প্রত্যেক সরকারই মনে করে পুলিশ দিয়ে বিরোধী দল পেটানোর জন্য পুলিশকে অখুশি করা যাবে না। আর এ ফাঁকে পুলিশ আদায় করে নেয় গাড়ি, বাড়ি, জমি ইত্যাদি। কিন্তু তারাই যখন বিরোধী দলে যায়, তখন উল্টো পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়।
লেখক: বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী, আইন গ্রন্থ প্রণেতা ও সম্পাদক দৈনিক ‘সময়ের দিগন্ত’।

Next Post
রংপুরে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, পাঁচজনের যাবজ্জীবন

রংপুরে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, পাঁচজনের যাবজ্জীবন

Discussion about this post

নিউজ আর্কাইভ

October 2025
S S M T W T F
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031
« Oct    
Facebook Youtube RSS


সম্পাদক: এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম,
আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।

অফিস ঠিকানাঃ

বকাউল ম্যানশন, ৩য় তলা, সেগুন বাগিচা মোড়, ৪২/১/খ, সেগুন বাগিচা, ঢাকা - ১০০০ ।
মোবাইলঃ 01842459590

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

No Result
View All Result
  • আন্তর্জাতিক
  • ’ল’ ক্যাম্পাস
  • অনিয়ম
  • অন্যান্য
    • একাদশ নির্বাচন
    • খেলাধুলায় আইন
    • আইন চাকুরী
    • আইন জিজ্ঞাসা
  • আইন পড়াশুনা
  • আইন সংস্থা
  • আইন-আদালত
  • আইনী ভিডিও
  • ইংরেজি
  • উচ্চ আদালত
  • কোর্ট প্রাঙ্গণ
  • খেলাধুলা
  • গুণীজন
  • জাতীয়
  • জেলা আইনজীবী সমিতি
  • দেশ ও দশ
  • দেশ জুড়ে
  • অপরাধ
  • দৈনন্দিন জীবনে আইন
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রাজশাহী
    • বগুড়া
  • বিনোদন
  • ব্লগ
  • মতামত
  • মানবাধিকার
  • রাজনীতি
  • লিগ্যাল নোটিশ
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • শীর্ষ সংবাদ
  • সাক্ষাৎকার
  • যুগান্তকারী রায়

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In