Friday, November 28, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Home
BDLAWNEWS.COM
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • সিলেট
    • রাজশাহী
  • জাতীয়
    • দেশ জুড়ে
    • রাজনীতি
    • অনিয়ম
    • দেশ ও দশ
    • একাদশ নির্বাচন
  • আন্তর্জাতিক
  • আইন আদালত
    • উচ্চ আদালত
    • কোর্ট প্রাঙ্গণ
    • আইন সংস্থা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইনী ভিডিও
  • আইন পড়াশুনা
    • দৈনন্দিন জীবনে আইন
    • গুণীজন
    • মতামত
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • ইংরেজি
    • ব্লগ
  • আইন চাকুরী
  • সকল বিভাগ
    • ’ল’ ক্যাম্পাস
    • সাক্ষাৎকার
    • সাহিত্য
    • মানবাধিকার
    • খেলাধুলা
    • বিনোদন
    • খেলাধুলায় আইন
    • একাদশ নির্বাচন
    • আইন জিজ্ঞাসা
    • যুগান্তকারী রায়
    • আইন সংস্থা
    • দেশ ও দশ
    • সদ্যপ্রাপ্ত
    • সর্বশেষ সংবাদ
No Result
View All Result
BDLAWNEWS.COM
No Result
View All Result
Home আইন পড়াশুনা
ওষুধেও পাওয়া যাচ্ছে মাদকঃ নিরাপত্তা কোথায়?

অর্পিত সম্পত্তি মৃত আইন, নতুন করে অর্পিত ঘোষণা বেআইনীও বটে!

by প্রতিবেদক : বার্তা কক্ষ
May 25, 2021
in আইন পড়াশুনা, আইন-আদালত, সদ্যপ্রাপ্ত, সর্বশেষ সংবাদ
0
A A
0
279
VIEWS
Facebook

এ্যাডভোকেট সিরাজ প্রামাণিক

১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময় যেসকল ব্যক্তি পাকিস্তান ত্যাগ করে ভারতে চলে যায়, তাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তি পাকিস্তান সরকার শত্রু সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করে। এরপর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর ১৯৭৪ সাল থেকে শত্রু সম্পত্তির নতুন নাম দেয়া হয় অর্পিত সম্পত্তি। যদিও মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ২৩-০৩-৭৪-এর পরে অর্পিত সম্পত্তি ঘোষণা বেআইনি মর্মে রায় প্রদান করেছেন, যা ৫৮ ডিএলআর (আপিল্যাট বিভাগ) এ ১৭৭ পৃষ্ঠাসহ অপরাপর প্রকাশনায় নজির হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে।

এই সব অর্পিত সম্পত্তির মূল মালিক বা তাদের বৈধ উত্তরাধিকারীর কাছে ফিরিয়ে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে ২০০১ খ্রিস্টাব্দে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন তৈরী হয়। এর মধ্যে ‘ক’ তফসিলে বর্ণিত অর্পিত সম্পত্তি হচ্ছে সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা অর্পিত সম্পত্তি। ‘খ’ তফসিলে বর্ণিত অর্পিত সম্পত্তি হচ্ছে ব্যক্তি মালিকানাধীন অর্পিত সম্পত্তি।

সরকারী গেজেটে অর্পিত সম্পত্তির তালিকা প্রকাশের ৩০০ দিনের মধ্যে তা ফেরৎ লাভের জন্য আবেদন করতে হবে। না করলে অর্পিত সম্পত্তি সরকারি দখলে নিয়ে তা দীর্ঘস্থায়ী বন্দোবস্ত দেওয়া হবে।

অর্পিত সম্পত্তি ফিরে পেতে হলে দাবীদারকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রমাণ করতে হবে। তবে বিনিময় মামলার আওতায় যারা ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেছেন, অর্পিত সম্পত্তি ফেরত পাওয়ার জন্য তাদেরকে ভারতে প্রদত্ত সম্পত্তির বিবরণী জমা দিতে হবে।

যদিও ২০১৮ সালে সরকারি গেজেটের মাধ্যমে ভবিষ্যতে কোনো সম্পত্তিকে অর্পিত সম্পত্তি হিসেবে তালিকাভুক্ত না করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত পর্যবেক্ষণে বলেছেন, ১৯৭৪ সালের শত্রু সম্পত্তি আইন (বিলুপ্ত) ছিল একটি ঐতিহাসিক ভুল।

 

দেশের ৬৪ টি জেলায় কোর্ট রিপোর্টার নিয়োগ চলছে
দেশের ৬৪ টি জেলায় কোর্ট রিপোর্টার নিয়োগ চলছে

 

১৯৭৪ সালের ২৩ মার্চের পর বাংলাদেশের সীমানার মধ্যে অর্পিত সম্পত্তি বা শত্রু সম্পত্তি হিসেবে তালিকাভুক্ত করার কাজ সম্পূর্ণ বেআইনি। অর্পিত সম্পত্তি বিষয়ক এক রায়ে হাইকোর্ট এ পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। রায়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যেসব অর্পিত সম্পত্তির আইনগত দাবিদার নেই, সে সম্পদ শুধু মানবিক উন্নয়নকাজে ব্যবহার করতে হবে। যেসব সম্পদ সরকারের অনুকূলে অর্পিত হয়েছে, সেসব সম্পদ ব্যবহারের জন্য আইন করতে হবে।

যেসব সম্পদ আইনগত অধিকারীকে ফেরত দেওয়া সম্ভব নয় সে ক্ষেত্রে আইনগত দাবিদারকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দিতে আইন করতে হবে। এ সংক্রান্ত মামলা নিষ্পত্তির জন্য এক বা একাধিক বিশেষায়িত ট্রাইব্যুনাল গঠনেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ট্রাইব্যুনালকে আইনে (২০০১ সালের অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ আইন) বেঁধে দেওয়া সময়সীমা কঠোরভাবে মেনে চলতে বলা হয়েছে।

এ বিষয়ে ১৯৮০ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট অনেক সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। ১৯৮০ সালের ১৮ জুনের পর থেকে তালিকা করার কাজে নিয়োজিত থাকা আদালত অবমাননার শামিল।

রায়ে আরো বলা হয়, ২০০১ সালের আইনকে (২০১৩ সালে সংশোধিত) কার্যকর করতে হলে ১৯৭৪ সালের আইন ও ১৯৭৬ সালের অধ্যাদেশের আংশিক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তবে নতুন আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে বিজ্ঞ ট্রাব্যুনালকে কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় যার সমাধান আইনে নেই।

যেমন- প্রথমত, অ্যাবেটেড মামলার বাদীর নাম যদি ২০১২ সালের তালিকাতে অন্তর্ভুক্ত না হয়ে নালিশি সম্পত্তি তালিকাভুক্ত হয়, তৎক্ষেত্রে বাদীর কী প্রতিকার তা আইনে বলা নেই। দ্বিতীয়ত, প্রকাশিত তালিকায় যদি কোন ভুল থাকে সেই ভুল সংশোধনের বিষয়ে নতুন আইনে কোনো ব্যবস্থা নেই।

 

অর্পিত সম্পত্তি মৃত আইন, নতুন করে অর্পিত ঘোষণা বেআইনীও বটে!
অর্পিত সম্পত্তি মৃত আইন, নতুন করে অর্পিত ঘোষণা বেআইনীও বটে!

 

তৃতীয়ত, নতুন আইনে দরখাস্ত মঞ্জুর হওয়ার পর প্রার্থীদের নামে লেটেস্ট রেকর্ড বা খতিয়ান সংশোধনী বিষয়ে সুনির্দিষ্ট বিধান না থাকায় সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিস ও প্রার্থী উভয়ে বিভ্রান্তিতে পতিত হয়ে সংশোধন বা নামজারী প্রক্রিয়ায় জটিলতা সৃষ্টি করছে।

এ বিষয়ে ভূমি মন্ত্রণায়ের প্রজ্ঞাপন মূলে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই তা মানা হচ্ছে না। চতুর্থত, একই দাগের তালিকাভুক্ত সম্পত্তি দুইজন আলাদা আলাদাভাবে ট্রাইব্যুনালে আবেদন করলে একটি আবেদন ইতোমধ্যে মঞ্জুর হলে অপর বিচারাধীন আবেদনটি অবমুক্ত নাকি খারিজ হবে নতুন আইনে কিছু বলা নেই।

পঞ্চমত, সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিস যদি একাধিক দাগ বিশিষ্ট খতিয়ানের একটি দাগ তালিকাভুক্ত হওয়ার কারণে খাজনা গ্রহণ না করে নতুন আইনে সমাধানমূলক নির্দেশনা নেই। ষষ্ঠত, অর্পিত আইনে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন করতে না পারলে ফলাফল কী হবে তা বলা নেই।

কিন্তু আইন বিজ্ঞানের মৌলিক নীতি অনুসারে আইনগত ফলাফলের অনুপস্থিতি প্রতিকারবিহীন অবস্থায় থাকবে না। পক্ষান্তরে ‘প্রত্যার্পণযোগ্য সম্পত্তির দাবিতে নতুন মামলা দায়ের বা দাবী উত্থাপন নিষিদ্ধ’ বিধানটি নির্দিষ্ট সময়ের পর নতুন মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে নয়।

এ অবস্থায় নির্ধারিত সময়ের পর প্রার্থীর বাদী হিসেবে এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে ঘোষণামূলক মামলা আনয়ন করতে কোনো আইনগত বাঁধা নেই। সেক্ষেত্রে বিজ্ঞ বিচারিক আদালত কিছু আইন, নির্বাহী আদেশ ও উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত অনুসরণ করে উক্ত মামলা নিষ্পত্তি করতে পারবেন। আবার বিজ্ঞ বিচারিক আদালত বাদী পক্ষের ডিফেন্সের কারণগুলোর আলোকে ঘোষণামূলক মামলাসমূহ নিষ্পত্তি করতে পারবেন।

যেমন- প্রথমত, বিধিবদ্ধ পদ্ধতি অনুসরণ না করে নালিশি সম্পত্তি অর্পিত তালিকায় অন্তর্ভুক্তি করা হলে; দ্বিতীয়ত, সরকার বিবাদী যদি অর্পিত সম্পত্তির সেনসাস লিস্ট প্রমাণে ব্যর্থ হন; তৃতীয়ত, ১৯৭১ সাল হতে ঘোষণামূলক মামলা দায়েরের আগ পর্যন্ত সময়ে বাদী বা তার পূর্বসূরি যদি বাংলাদেশে অবস্থান করেন; চতুর্থত, নালিশি সম্পত্তি যদি দেবোত্তর সম্পত্তি হয়ে থাকে; পঞ্চমত, অর্পিত সম্পত্তির ক্ষেত্রে ইস্টোপেল নীতি প্রযোজ্য হবে না।

তবে বিশেষভাবে উল্লেখ্য ঘোষণামূলক মামলায় ডিফেন্সের কারণ বিবেচনা করা হলেও অর্পিত মামলায় এই সুযোগ নেই। অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ আইন, ২০০১ এর উদ্দেশ্য বাস্তবায়নকালে চিহ্নিত সমস্যাগুলো হচ্ছে -১। অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ ট্রাইব্যুনালের বিচারক হিসেবে জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজের কিছু সিদ্ধান্ত বা রায় আইনগত কারণে পরবর্তী আপিলের সুযোগ হতে বঞ্চিত রয়েছে। ২। প্রকাশিত প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তির (‘ক’ তফশিল) তালিকায় কিছু ভুল হওয়া এবং কিছু সম্পত্তি বাদ পড়ে যাওয়ায় জনস্বার্থে প্রকাশিত তালিকার সংশোধনী এবং বাদ পড়া সম্পত্তির তালিকা প্রকাশের প্রয়োজন রয়েছে।

 

 

এ ধরনের সংশোধন ও তালিকা প্রকাশের সময়সীমা ২০১৪ সালে শেষ হয়েছে। ৩। প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তিতে আইনের ধারা ১০ এর বিধান মোতাবেক দাবিদাররা দাবির আইনগত সময়সীমা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ২০১৩ সালের ডিসেম্বর এবং সংশোধনী তালিকার ক্ষেত্রে ২০১৪ শেষ হয়েছে। এক্ষেত্রে অনেক দাবিদার দাবি করতে পারছে না। ৪। বিদ্যমান আইনের ধারা ১৮ এর উপধারা (৪) অনুযায়ী সিদ্ধান্ত বা রায় প্রদানের ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) দিনের মধ্যে আপিলের বিধান রয়েছে।

এক্ষেত্রে বিলম্বে রায় দেওয়ায় বা আদেশের সার্টিফায়েড কপি বিলম্বে দেওয়ায় আইন অনুযায়ী ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) দিনের মধ্যে আপিল করা সম্ভব হয় না। ৫। বিদ্যমান আইনের ধারা ২৬ এর বিধান অনুযায়ী অদাবীকৃত এবং দাবি অপ্রমাণিত সম্পত্তিকে সরকারি সম্পত্তি বলা হয়েছে। কিন্তু ওই সরকারি সম্পত্তির রেকর্ড সংশোধন ও নিষ্পত্তির বিষয়ে স্পষ্ট বিধান নেই।

আর শত্রু সম্পত্তি আইন সম্পর্কে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের মহামান্য আপিল বিভাগ ২০০৪ সালের ১৪ আগস্ট তারিখে সাজু হোসেন বনাম বাংলাদেশ (৫৮ ডিএলআর, পেজ ১৭৭) মামলায় বলেছেন ‘শত্রু সম্পত্তি একটি মৃত আইন, এর ভিত্তিতে নতুন করে কোনও সম্পত্তি অর্পিত সম্পত্তি ঘোষণা করাও বেআইনি।

লেখক: বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী, আইনগ্রন্থ প্রণেতা ও সম্পাদক-প্রকাশক ‘দৈনিক ইন্টারন্যাশনাল’। মোবাইল: ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮

Next Post
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়ার স্বামী মাসুকুরসহ ২ জন রিমান্ডে

ফরিদপুরে এক কিশোরীকে জোর করে বিয়ে - বাবাকে হত্যা: তিন আসামিকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ

Discussion about this post

নিউজ আর্কাইভ

November 2025
S S M T W T F
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
« Oct    
Facebook Youtube RSS


সম্পাদক: এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম,
আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।

অফিস ঠিকানাঃ

বকাউল ম্যানশন, ৩য় তলা, সেগুন বাগিচা মোড়, ৪২/১/খ, সেগুন বাগিচা, ঢাকা - ১০০০ ।
মোবাইলঃ 01842459590

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

No Result
View All Result
  • আন্তর্জাতিক
  • ’ল’ ক্যাম্পাস
  • অনিয়ম
  • অন্যান্য
    • একাদশ নির্বাচন
    • খেলাধুলায় আইন
    • আইন চাকুরী
    • আইন জিজ্ঞাসা
  • আইন পড়াশুনা
  • আইন সংস্থা
  • আইন-আদালত
  • আইনী ভিডিও
  • ইংরেজি
  • উচ্চ আদালত
  • কোর্ট প্রাঙ্গণ
  • খেলাধুলা
  • গুণীজন
  • জাতীয়
  • জেলা আইনজীবী সমিতি
  • দেশ ও দশ
  • দেশ জুড়ে
  • অপরাধ
  • দৈনন্দিন জীবনে আইন
  • বাংলাদেশ
    • খুলনা
    • চট্টগ্রাম
    • ঢাকা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রাজশাহী
    • বগুড়া
  • বিনোদন
  • ব্লগ
  • মতামত
  • মানবাধিকার
  • রাজনীতি
  • লিগ্যাল নোটিশ
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • শীর্ষ সংবাদ
  • সাক্ষাৎকার
  • যুগান্তকারী রায়

© 2021 BDLAWNEWS.COM - A News portal founded by A.B.M. Shahjahan Akanda Masum.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In