আর মাত্র পাঁচ বছরের অপেক্ষা। তার মধ্যেই মানুষের দেহে সফলভাবে পেনিস ট্রান্সপ্লান্ট করা যাবে। খরগোশের শরীরে এই সার্জারির সাফল্যের পর জোর গলায় এই দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা। ১৯৯৯ সাল থেকে এই বিষয় নিয়ে কাজ করছেন ড. অ্যান্থোনি আতালা।
তিনি আশা করেছেন তাঁর টেকনিক এই সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে মানসিক সমস্যারও সমাধান করতে পারবে। রোগীর নিজের কোষ ব্যবহার করেই নতুন পেনিস তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। ড. আতালা জানিয়েছেন পেনিস যতই ক্ষতিগ্রস্থ হোক না কেন, সেখানে উদ্ধারযোগ্য কিছু কোষ থেকে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। ইতিমধ্যে তিনি ৬টি মানুষের পেনিস তৈরি করে ফেলেছেন। তবে তাঁর প্রাথমিক লক্ষ্য আংশিক প্রতিস্থাপন।
বর্তমানে পেনিস ক্ষতিগ্রস্থ হলে থাই থেকে চামড়া ও মাসল নিয়ে তার মেরামত করা হয়। ক্ষতিগ্রস্থ পুংলিঙ্গের মধ্যে সার্জারির মাধ্যমে প্রসথেটিক কিছু প্রবেশ করিয়ে যৌনক্ষমতা বজায় রাখার চেষ্টা করা হয়। যদিও এর ফলে পেনিস চিরতরে বেঁকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অথবা সেমি-রিজিড হয়ে যায়। এছাড়া স্ক্রোটামের মধ্যে একটি স্যালাইন পাম্পের সংযোগ স্থাপন করেও পেনিস ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার পরেও যৌনক্ষমতা বজায় রাখার চেষ্টা করা হয়। ১৯৭০ সাল থেকে প্রচলিত এই দুই প্রক্রিয়ায় ফলাফলে দেখা গেছে সঙ্গম প্রক্রিয়া খুব একটা সুখ দায়ক হচ্ছে না।
Discussion about this post