নীলফামারী জেলার কিশোরীগঞ্জে বিরল প্রজাতির একটি শকুন-এর সন্ধান মিলেছে। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় শকুনটি উপজেলা ডিগ্রী কলেজের নিকটস্থ একটি বাড়ির উঠানে এসে পড়ে যায়। ওই মুহুর্তে বাড়ির গৃহবধু রশিদা বেগম অসুস্থ শকুনটি উদ্ধার করেন।
উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান, শকুনটির চিকিৎসা করা হয়েছে আর এটিকে খাবারও সরবরাহ করা হয়েছে। প্রশাসনের সহযোগিতায় এটিকে রংপুর চিড়িয়াখানায় পাঠানো হবে বলেও তিনি জানান।
জানা যায়, ভালচার নামের এই বিরল শকুনটি এখন দুর্লভ। এরা ২০ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে। প্রতিকুল আবহাওয়ার কারণে শকুনের এই প্রজাতিটি এখন হারিয়ে যাচ্ছে।
Discussion about this post