বিডি লনিউজঃ ১৯৯২ সালে ইমরান খান এই অস্ট্রেলিয়া থেকেই বিশ্বকাপটা ছিনিয়ে এনেছিল। এইবারও সেই চেষ্টা। তাই তো আফ্রিদি -মিসবাহরা দিয়ে যাচ্ছে একের পর এক থ্রেড। ভারতকে হারাবেই তারা। আফ্রিদির রেকর্ড পুনরুদ্ধার ইত্যাদি ইত্যাদি। পাকিস্তানের বোর্ড কর্মকর্তা নাভেদ চিমার কন্ঠে যেন বারুদ। তিনি পাকিস্তান দলের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে বলেছেন, দল সর্বোচ্চটা এবারই দেখাবে। অন্যদিকে পাকিস্তানের ক্রিকেট সেনাপতি বলেছেন, বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচ গুরুত্বপূর্ণ। তবে প্রধান টার্গেট ভারত। যাইহোক শুধু বলাবলিতেই সীমাবদ্ধ নয়। এবার পাকিস্তান টিম যা করে দেখাল তা সকল টিমের জন্যই আদর্শস্বরুপ।
বিশ্বকাপ ও একটি দুই ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্যে উড়াল দেয়ার আগে দুর্নীতিকে আনুষ্ঠানিকভাবে না বলে ক্রিকেট বিশ্বে একটি মডেল স্থাপন করেছে পাকিস্তান দলের ক্রিকেটাররা।শুক্রবার ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ব্যুরোর (এনএবি) তত্ত্বাবধায়নে একটি ফটোসেশনেও অংশ নেন মিসবাহ উল হক, শহীদ আফ্রিদি ও ইউনিস খানরা। গত বৃহস্পতিবার ইস্যু করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনএবি দুর্নীতির বিপক্ষে সর্বাত্মক যুদ্ধ ঘোষণা করে। সম্প্রতি দেশটির উচ্চ শিক্ষা কমিশনের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের পর পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে নিজেদের আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে তারা। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে যাতে কোনো ধরনের দুর্নীতি না হয় সে জন্যই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড এ কর্মসূচি পালন করে।
Discussion about this post