প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে পৌঁছালে বিমানবন্দরের ভিভিআইপি লাউঞ্জে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান এবং যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান শরীফ ও প্রবাসী বাংলাদেশীরা তাকে স্বাগত জানান।
এর আগে সকাল ১০টায় লন্ডনের উদ্দেশ্যে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী। বিমানের যাত্রীদের সঙ্গে শুভেচ্ছ বিনিময় করে তাদের কুশলাদি জানতে চান শেখ হাসিনা। বেশ কিছুক্ষণ তাদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
ভারতের সঙ্গে স্থলসীমা চুক্তির বাস্তবায়নসহ বিভিন্ন অর্জনের জন্য যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশিরা আগামী ১৪ জুন প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেবেন বলে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এ কে এম শামীম চৌধুরী জানিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই শেখ হাসিনার প্রথম লন্ডন সফর।টিউলিপের বড় ভাই রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তার পরিবারের সদস্যরাও এই সফরে শেখ হাসিনার সঙ্গে আছেন।
ওই নির্বাচনে টিউলিপ ছাড়াও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুশনারা আলী এবং রূপা হক ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
আগামী বুধবার লন্ডন থেকে দেশের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার তার দেশে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সংসদের প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ, তিন বাহিনীর প্রধান, পুলিশ মহা পরিদর্শক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সকালে ঢাকার বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান।




Discussion about this post