ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম উপকূলের কিছুটা কাছে চলে এসেছে।বর্তমানে এটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে। বিকেল ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এর অবস্থান ছিল।
আবহাওয়া অধিদফতরের সর্বশেষ ব্যুলেটিনে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উপকূল অতিক্রম করার পর ঘূণিঝড়টি পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝড়িয়ে ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
এদিকে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, ঘূণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, ভোলা, বরিশাল, পটুয়াখলী, বরগুনা, ঝালকাঠী, পিরোজপুর, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ থেকে ৫ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
Discussion about this post