এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন- জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান, কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরে মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মইনুল খান। অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে। সুশাসন প্রতিষ্ঠার কাজ সরকারের প্রধান শেখ হাসিনার একার পক্ষে সম্ভব নয়। সুশাসন প্রতিষ্ঠার চলমান এ প্রক্রিয়ায় সবাইকে অংশ নিতে এগিয়ে আসতে হবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়ার বাইরে নয় রাজস্ব বোর্ড। সম্প্রতি রাজস্ব বোর্ড বেশ কিছু যুগোপযোগী পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছে। সরকারের প্রতিটি সংস্কারই ইতিবাচক। ইতবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সরকার বেশ কিছু সংস্কার নিয়ে এসেছে। এর মধ্যে রাজস্ব বোর্ডের সংশ্লিষ্ট প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা হবে। আচরণগতভাবে আমরা সভ্য না। তবে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তা হিসেবে প্রত্যেককে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। কোনো যাত্রীর সঙ্গে খারাপ আচরণ বা হয়রানি করা যাবে না। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান বলেন, শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। তা নিরসণকল্পে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে প্রধান কার্যালয় পরিবর্তিত হলো। এই সংস্থা তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারে বেশ সাফল্য দেখিয়েছে। রাজস্ব আদায়ে ও অসৎ ব্যবসায়ীদের কারসাজি ধরতে আরো বেশি শক্তিশালী গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কাস্টমস গোয়েন্দাকে তথ্য প্রযুক্তিগত সহায়তা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।



Discussion about this post