মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর মরদেহ বহনে তিনটি অ্যাম্বুলেন্স কাশিমপুর কারাগারের ভেতরে ঢুকেছে।
জানা যায়, কারাগারের পাশের একটি কারখানায় পাঁচ থেকে ছয়টি অ্যাম্বুলেন্স অপেক্ষারত ছিল। শনিবার (০৩ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৯টার দিকে বাংলাদেশ পুলিশের তিনটি অ্যাম্বুলেন্স ভেতরে ঢুকে।
ওই কারখানার কর্মকর্তা ও কারা সূত্রে জানা যায়, মীর কাসেম আলীর ফাঁসির কার্যকরের পর তার মরদেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য ৪-৫টি অ্যাম্বুলেন্স কারখানায় অবস্থান নেয়। সঙ্গে ছিল কয়েকটি পুলিশের গাড়িও।
আলবদর বাহিনীর তৃতীয় শীর্ষনেতা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য মীর কাসেম আলীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর এখন সময়ের অপেক্ষা। মৃত্যুঘণ্টা বেজেই গেছে ইতোমধ্যে। মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে ফাঁসি হতে যাচ্ছে তার।
আর এ ফাঁসি কার্যকর হলেই বাংলার মাটিতে ষষ্ঠ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হবে, কলঙ্কমুক্তির আরেক ধাপ এগোবে বাংলাদেশ।
এর আগে রাজাকার শিরোমনি গোলাম আযমের যেমন দণ্ড ভোগরত অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে তেমনি ভয়ঙ্কর আর বদরাগী যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের সাকা চৌধুরীকেও ঝুলতে হয়েছে ফাঁসির দড়িতে।
Discussion about this post