কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (কুমেক) জুলেখা বেগম নামে এক নারীর সিজারের সময় নবজাতককে দ্বিখণ্ডিত করার ঘটনায় কুমেকের পরিচালকসহ সাতজনকে তলব করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে আগামী ৪ এপ্রিল তাদেরকে আদালতে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
যাদেরকে তলব করা হয়েছে তারা হলেন, অপরাশনে নেতৃত্বদানকারী ডা. করুণা রানী কর্মকার, ডা. নাসরিন আক্তার পপি, ডা. আয়শা আক্তার, ডা. জানিবুল হক, ডা. দিলরুবা নাসরিন, হাসপাতলেরর পরিচালক ও সিভিল সার্জন।
পাশাপাশি এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে বিবাদীদের এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
রবিবার একটি জাতীয় দৈনিকে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন আমলে নিয়ে বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হক স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) পক্ষে পত্রিকার প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনেন আইনজীবী সেগুফতা তাবাসসুম আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দ কুমার রায়।
Discussion about this post