এদিন ম্যাচে অবশ্য প্রথমে এশিয়ান জায়ন্ট জাপানই এগিয়ে যায়। খেলার ৩৩ মিনিটে ইংলিশরা নিজেদের বক্সে ফাউল করলে পেনাল্টি লাভ করে জাপান। আর পেনাল্টি থেকে দলকে লিড পাইয়ে দেন আয়া মিয়ামি।
তবে সাত মিনিট পরেই স্টেফেন হুটনকে নিজেদের বক্সে জাপনীরা ফাউল করলে পেনাল্টি পায় ইংল্যান্ড। আর পেনাল্টি থেকে সমতাসূচক গোলটি করতে ভুল করেন নি উইলিয়াম। পরে ১-১ গোলের সমতা নিয়েই বিরতিতে যায় দু’দল।
বিরতি থেকে ফিরে অবশ্য দু’দলই প্রতিদ্বন্দ্বীতা মূলক ফুটবল খেলতে থাকে। তবে খেলার নির্ধারিত সময়ের পর অতিরিক্ত সময়ে লরা বাসেট নিজেদের জাল থেকে বল সরাতে গিয়ে হেড করলে তা আত্মঘাতি গোলে পরিণত হয় (২-১)। সেই সঙ্গে প্রথমবারের মত ফাইনালে ওঠার স্বপ্ন ভঙ্গ হয় দলটির।
এদিকে ফাইনাল নিশ্চিত করা জাপান বর্তমান আসরে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন। আগামী পাঁচ জুলাই স্বাগতিক দেশ কানাডার ভ্যানকোভারে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ফাইনালে লড়বে জাপান।
Discussion about this post