শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০১৫ সালে ২০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ডের সুপারিশ করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বোর্ড অব ডিরেক্টরস।
মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ব্যাংকের ৩৩তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন অনুযায়ী এ ডিভিডেন্ড দেওয়া হবে।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মুস্তাফা আনোয়ারের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারের বোর্ড রুমে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় ব্যাংকের ডিরেক্টর ছাড়াও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ আবদুল মান্নান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরের লাভ-লোকসান ও ব্যালেন্স শিটের অনুমোদন দেওয়া হয়।
একই সঙ্গে আগামী ২ জুন ব্যাংকের ৩৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ব্যাংকের ডিভিডেন্ডের রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ মে।
ব্যাংকের মুদারাবা পারপিচুয়াল বন্ডের জন্য ২০১৫ সালে মুনাফার হার ১০.৩৪% ঘোষণা করা হয় বলেও ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০১৫ সালে ২০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ডের সুপারিশ করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বোর্ড অব ডিরেক্টরস।
মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ব্যাংকের ৩৩তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন অনুযায়ী এ ডিভিডেন্ড দেওয়া হবে।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মুস্তাফা আনোয়ারের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারের বোর্ড রুমে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় ব্যাংকের ডিরেক্টর ছাড়াও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ আবদুল মান্নান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরের লাভ-লোকসান ও ব্যালেন্স শিটের অনুমোদন দেওয়া হয়।
একই সঙ্গে আগামী ২ জুন ব্যাংকের ৩৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ব্যাংকের ডিভিডেন্ডের রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ মে।
ব্যাংকের মুদারাবা পারপিচুয়াল বন্ডের জন্য ২০১৫ সালে মুনাফার হার ১০.৩৪% ঘোষণা করা হয় বলেও ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
Discussion about this post