বিডিলনিউজ: ব্যক্তি শ্রেণির ১৭ লাখ নিবন্ধিত করদাতার মধ্যে গত ১১ নভেম্বর পর্যন্ত ৭ লাখ ২৭ হাজার করদাতা অনলাইনে টিআইএন (করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর) সংগ্রহ করেছেন। সেই হিসাবে এখনও ই-টিআইএন সংগ্রহ করেননি অন্তত ১০ লাখ নিবন্ধিত সক্রিয় করদাতা। তবে আগামী ৩১ ডিসেম্বরের পরও যেসব নিবন্ধিত সক্রিয় করদাতা ই-টিআইএন সংগ্রহ করবেন না, তাদের নির্বাচন কমিশনের তথ্যভাণ্ডার ব্যবহার করে খুঁজে বের করে ই-টিআইএন দেওয়া হবে। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, চলতি বছরের জুলাই থেকে অনলাইনে টিআইএন প্রদানে রেজিস্ট্রেশন ও রি-রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি চালু করে এনবিআর। এ ব্যবস্থায় আগের ১০ ডিজিটের টিআইএন বাতিল করে সম্পূর্ণ নতুনভাবে ১২ ডিজিটের নম্বর দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তাই করদাতাদের আগের টিআইএন ৩১ ডিসেম্বরের পর বাতিল বলে গণ্য হবে। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ১২ ডিজিটের ই-টিআইএনের মাধ্যমে করদাতাকে শনাক্ত করা হবে। এছাড়া রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে ই-টিআইএনও প্রদর্শন করতে হবে। জানা যায়, এনবিআরের প্রয়োজন হলে নির্বাচন কমিশনের তথ্যভাণ্ডার ব্যবহার করতে পারবে সংস্থাটি। কারণ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে এনবিআরের এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি রয়েছে। তাই এনবিআর নির্বাচন কমিশনের তথ্যভাণ্ডার থেকে আয়-ব্যয় সংক্রান্ত তথ্য খতিয়ে দেখে রাজস্ব পরিশোধে সক্ষম করদাতাদের খুঁজে বের করতে পারবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সূত্র জানায়, চলতি বছরের জুলাই থেকে অনলাইনে টিআইএন প্রদানে রেজিস্ট্রেশন ও রি-রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি চালু করে এনবিআর। এ ব্যবস্থায় আগের ১০ ডিজিটের টিআইএন বাতিল করে সম্পূর্ণ নতুনভাবে ১২ ডিজিটের নম্বর দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তাই করদাতাদের আগের টিআইএন ৩১ ডিসেম্বরের পর বাতিল বলে গণ্য হবে। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ১২ ডিজিটের ই-টিআইএনের মাধ্যমে করদাতাকে শনাক্ত করা হবে। এছাড়া রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে ই-টিআইএনও প্রদর্শন করতে হবে। জানা যায়, এনবিআরের প্রয়োজন হলে নির্বাচন কমিশনের তথ্যভাণ্ডার ব্যবহার করতে পারবে সংস্থাটি। কারণ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে এনবিআরের এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি রয়েছে। তাই এনবিআর নির্বাচন কমিশনের তথ্যভাণ্ডার থেকে আয়-ব্যয় সংক্রান্ত তথ্য খতিয়ে দেখে রাজস্ব পরিশোধে সক্ষম করদাতাদের খুঁজে বের করতে পারবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
Discussion about this post