বিডি ল নিউজঃ লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে বেশ আগে থেকেই চেষ্টা করছে সরকার। এ বছরের শুরুতেও এক দফা উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। ওই সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে একটি চিঠি দেন। এতে তারেকের বিরুদ্ধে মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, লন্ডনে অবস্থান করেও বিভিন্ন ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে ও নির্দেশনা দিয়ে তিনি বাংলাদেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করে তুলছেন। এই চিঠি পাঠানোর প্রায় তিন মাস পর তারেক রহমানকে গ্রেপ্তারে রেড নোটিশ জারি করল ইন্টারপোল। সংস্থাটির বাংলাদেশ শাখা ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোর (এনসিবি) প্রধান পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা তিন-চার মাস আগেই ইন্টারপোলে রিকোয়েস্ট (অনুরোধ) পাঠিয়েছিলাম। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি হওয়ার বিষয়ে প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেন, খবরটা আমি বিভিন্ন টেলিভিশনের স্ক্রলে দেখেছি। বিষয়টা আমার কাছে অ্যাবসার্ড (অযৌক্তিক) মনে হচ্ছে। সে তো ইংল্যান্ডেই আছে। ধরতে চাইলে সেখান থেকেই তাকে ধরতে পারে। তাকে ধরতে ইন্টারপোলকে কেন নোটিশ দিতে হবে? আমার কাছে পুরো বিষয়টাই ফলস বলে মনে হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। তাই এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে পারব না।
Discussion about this post