মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘চট্টগ্রাম কলেজের হলগুলো দখল করে জামায়াত শিবির ক্যাডাররা সারাদেশে জঙ্গিবাদী সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন সময় এ কলেজের ছাত্রাবাসগুলোতে অভিযান চালিয়ে পুলিশ বিপুল পরিমাণ দেশী বিদেশী বোমা ও অস্ত্র-সস্ত্র উদ্ধার করলেও কলেজ প্রশাসন এখনো হলগুলো বন্ধ করেনি। ফলে তারা দিন দিন আরো সক্রিয় হচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে নাশকতা চালানোর জন্য নীল নকশা প্রণয়নের সময় রোববার ১৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়। ’
তারা বলেন, ‘১৯৮৮ সালে ছাত্রলীগ নেতা তবারক হত্যার মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম কলেজের হলগুলো দখল করে। হলগুলোকে তারা বোমা তৈরী এবং অস্ত্র-সস্ত্র মজুদের নিরাপদ কারখানা বানিয়ে রেখেছে। এ হলগুলোতে শিবির ক্যাডার-কর্মী ছাড়া কলেজের কোন সাধারণ শিক্ষার্থীদের ঠাঁই হয় না। কলেজ ক্যাম্পাসের কিছু জামায়াত শিবিরপন্থী শিক্ষকদের আশ্রয় প্রশয়ে সারা ক্যাম্পাস জুড়ে তারা তাদের এ জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। ’
তাই অবিলম্বে চট্টগ্রাম কলেজের হলগুলো বন্ধ করে দেওয়ার দাবি জানান বক্তারা।
চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদুল করিম’র সভাপতিত্বে এবং মনির ইসলাম’র সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাবেক সহ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তারেক, নগর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা কফিল উদ্দিন, নগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রুমেল বড়ুয়া রাহুল, উপ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, কলেজ ছাত্রলীগ নেতা কামরুল হাসান মাসুম, সাইফুদ্দিন, জাবেদুল ইসলাম জিতু, বিশ্বজিৎ, ইকবাল হোসাইন, নুরুন নবী সাহেদ, রাকিব হায়দার, শাহাদাৎ হোসেন পারভেজ, সোহেল রানা, আবদুল্লাহ আল জোবায়ের হিমু, আবদুল্লাহ আল নোমান।
Discussion about this post