ঘোষিত বাজেট অনুযায়ী, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতায় সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়া হলেও প্রায় ২৪ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য গবেষণা খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে মাত্র ১০ লাখ টাকা। বাজেটে আয়ের খাত হিসেবে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় মুঞ্জরি কমিশনের(ইউজিসি) পক্ষ থেকে বরাদ্দ পাওয়া ১৫৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা ও
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আয় থেকে বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৬ কোটি ২০ লাখ টাকা। ব্যায়ের খাত গুলোর মধ্যে রয়েছে, শিক্ষকদের বেতন-ভাতা ১১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা, শিক্ষক ও কর্মচারীদের পেনশন ভাতার ব্যয় ২৮ কোটি টাকা, শিক্ষা ও আনুষঙ্গিক খাতে ব্যয় ১২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা, সরবরাহ ও সেবা খাতে ব্যয় ১৪ কোটি ৮৭ লাখ
টাকা, মেরামত, সংরক্ষণ ও পুনর্বাসন খাতে ব্যয় ২ কোটি ১৭ লাখ টাকা এবং মূলধন মঞ্জুরি খাতে ব্যয় ধরা
হয়েছে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সভায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও চবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড.আব্দুল মান্নান ও সংসদ সদস্য মঈনউদ্দিন খান বাদল সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
Discussion about this post