বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, যারা এতদিন অগ্নিসংযোগ করেছে, আজকে তারা সুস্থ ধারায় ফিরে এসেছে। তারা যতই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলুক, আমরা বিশ্বাস করি আগামী ২০১৮ সালে শেখ হাসিনার অধীনে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে তারা অংশ নেবে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি-ই বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যা করেছিল। একই শক্তি এখনও ষড়যন্ত্র করছে। তারা বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যা করার চেষ্টা করছে। আমরা যখন আবার স্বপ্ন দেখা শুরু করেছি তখন এই অপশক্তি আমাদেরকে পিছিয়ে দেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে তখন একাত্তরের পরাজিত শক্তি আন্দোলনের নামে দেশকে পিছিয়ে দিতে চাইছে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই পরাজিত শক্তিকে প্রতিহত করবোই। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, সাধারণ সম্পাদ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, শেখ ফজলে নূর তাপস, নজরুল ইসলাম বাবু প্রমুখ।
Discussion about this post