|
পাশাপাশি এই অনিয়মের অভিযোগে ওই কেন্দ্র কেন বাতিল ঘোষণা করা হবেনা-তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
বুধবার (০৫) বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মুহাম্মদ শাহ্ আলমগীর স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত পৃথক চারটি নোটিশ প্রকাশ করা হয়।
এতে বলা হয়, ২০১৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায় গজারিয়া-২৫৫ কেন্দ্রে উচ্চতর গণিত-১২৬ বিষয়ে তিনজন পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্রে দু’রকম ব্যাক্তির হাতের লেখা দেখা যাওয়ার ফলে বোর্ড কতৃক গঠিত তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
ওই তদন্তে উত্তর লিখে দেওয়ার বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ায় ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার গজারিয়াস্থ পাঙ্গাশিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (বিএসসি) মো. আমিনুল ইসলামকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া একই কারণে ওই কেন্দ্রে পরীক্ষা চলাকালীন দায়িত্বে অবহেলার জন্য আরও ২ পরিদর্শককে (শিক্ষক) কারণ দর্শানো (শোকজ) নোটিশ দিয়েছে শিক্ষাবোর্ড।
তারা হলেন-ভোলার লালমোহন উপজেলার গজারিয়াস্থ গজারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. শাহাবুদ্দিন ও একই উপজেলার গজারিয়াস্থ রায়চাঁদ উদয় চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. আবু তাহের।
Discussion about this post