ফায়ার সার্ভিসের উপ সহকারী পরিচালক আখতারুজ্জামান জানান, বিস্ফোরণস্থলে দুটি লাশ উদ্ধার করেছেন তারা। এদিকে টঙ্গী ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. পারভেজ মিয়া জানান, হাসপাতালে ১০ জনের লাশ রাখা হয়েছে। এছাড়াও আশঙ্কাজনক অবস্থায় ২০ জনকে ভর্তি হরা হয়েছে।
এদিকে টঙ্গী থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) ১৬ জনকে ভর্তি করার পর একজন মারা গেছেন বলে জানান ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির সাব ইন্সপেক্টর বাচ্চু মিয়া। আহতদের অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে জানান তিনি।
হতাহতদের নাম ও পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।.
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, কারখানার ভেতরে শতাধিক শ্রমিক আটকা পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিসের প্রধান নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্তব্যরত কর্মকর্তা পলাশ মণ্ডল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা ৫ মিনিটের দিকে টঙ্গীর টাম্প্যাকো পোশাক কারখানায় নিচতলায় বয়লার বিস্ফোরণ ঘটে। এরপর কাখানায় আগুন ধরে যায়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১৯ টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। কারখানাটি তিনতলা। সেখানে রাতের শিফটে কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। বিস্ফোরণের পর ভবনের কিছু অংশ ধসে পড়েছে।’
Discussion about this post