এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, জিএমটি যে শুধু বিশ্বের বৃহত্তম অপটিকাল টেলিস্কোপ হবে তা নয়। আভ্যন্তরীন সাত আয়না ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষকতার বরাতে জিএমটির তোলা ছবিগুলো হাবল টেলিস্কোপের ছবির চেয়েও দশগুণ বেশি পরিষ্কার হবে বলে জানিয়েছেন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘দ্য জায়ান্ট মাজেলান টেলিস্কোপ অর্গানাইজেশন’ (জিএমটিও)।
জিএমটি প্রসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগোর জ্যোতির্বিদ্যা ও নভোপদার্থবিদ্যার অধ্যাপক ও জিএমটিও পরিচালক প্রধান ওয়েন্ডি ফ্রেডম্যান বলেন, “জিএমটি জ্যোতির্বিদ্যার ইতিহাসে নতুন যুগের সূচনা করবে।”
জিএমটি নির্মাণে একশ’ কোটি ডলার ব্যয় হবে। এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা অনুদানের মাধ্যমে এর অর্ধেক খরচ সংগ্রহ করতে পেরেছেন। প্রকল্পটির সঙ্গে চিলি, ব্রাজিল, কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের মতো মোট ১১টি দেশ জড়িত রয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২১ সাল নাগাদ প্রকল্পটি আলোর মুখ দেখবে এবং ২০২৪ সাল থেকে জিএমটি মহাবিশ্বের রহস্য অনুসন্ধান শুরু করবে।
Discussion about this post