শুক্রবার (৩১ জুলাই) সকালে কাঁকড়ার সন্ধানে গিয়ে স্থানীয় মৎস্যজীবীরা একটি বাঘের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন, পরে তারা বন বিভাগে খবর দিলে কর্মকর্তারা এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করেন। সুন্দরবনের ঝিলাখাঁড়ির গভীর বনে বৃহস্পতিবারও (৩০ জুলাই) উদ্ধার হয়েছিল অপরিণত বয়সের একটি মৃত বাঘের দেহ।
বন কর্মকর্তাদের ধারণা, কিশোর বয়সী বাঘ দু’টি মূলত দুই ভাই। ঝিলার জঙ্গেল তিন শাবককে নিয়ে মাস কয়েক আগেও বনকর্মীরা ঘুরতে দেখেছিলেন এক বাঘিনিকে। সে থেকে সন্দেহ, নাবালক-বাঘ দু’টি সেই পরিবারের।
এদিকে, ময়নাতদন্তের পর প্রাথমিকভাবে জানা যায়, বিষক্রিয়াতেই মারা গিয়েছে বাঘ দু’টি। পরপর দুইদিন দুই বাঘের মৃত্যুর কারণ প্রায় একই।
দেশটির বন বিভাগ বলছে, এ বিষয়ে রাজ্য সরকারের কাছে প্রতিবেদন চেয়ে শুক্রবার রাতে ফ্যাক্স পাঠিয়েছে বাঘ সংরক্ষণে দেশের সর্বোচ্চ সংস্থা ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটি (এনটিসিএ)। সুন্দরবনের নিরাপত্তা এবং বাঘের প্রাচীন বাসস্থান পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখতে দিল্লি থেকে এনটিসিএ’র একটি প্রতিনিধিদল কয়েক দিনের মধ্যে ভারত অংশের সুন্দরবন ভিজিট করবে বলাও জানা যায়।
Discussion about this post