১. বউয়ের জন্মদিন ভুলে যাওয়া! এ আর এমন কি বড় ব্যাপার? এরকম তো হয়েই থাকে। কিন্তু, জানেন কি এমনও দেশ আছে যেখানে আপনার স্ত্রী অভিযোগ জানাতে পারে।আপনাকে গ্রেফতারও করা হতে পারে। হ্যাঁ,
সামোনাতে স্ত্রী’র জন্মদিন ভুলে যাওয়াটা বেইআনি।
২. মারা গেলেও শাস্তি হয়। মৃত্যুটাও অপরাধ। না ভাবা গেলেও এটাই সত্যি, খোদ ব্রিটেনের মত দেশে রয়েছে এই আজব নিয়ম। লন্ডনের হাউস অফ পার্লামেন্টে মৃত্যু হওয়াটা বেইআনি। মারা গেলে পাঁচ বছরের জেল হতে পারে। কিন্তু, মৃত্যুর পর শাস্তিটা কোথায় হয়? কারা দেয়? এসব প্রশ্নের উত্তর স্পষ্ট নয়।
3. টয়লেট করে ফ্লাশ করাটাই পরিচ্ছন্নতার পরিচয়। এটা ভ্দ্র সভ্য লোকজনেরা জানেন। কিন্তু, রাতের বেলা ফ্লাশ করলে আপনাকে গ্রেফতার করা হতে পারে। এটা বোধহয় দুঃস্বপ্নেও ভাবেননি আপনি। সুইজারল্যান্ড যাওয়ার আগে এটা জেনে যান। এখানে রাত ১০ টার পর টয়লেট ফ্লাশ করলেই আওনার নামে মামলা ঠুকতে পারে আপনার প্রতিবেশী।
4. ‘চুরি করা মহাপুণ্য, যদি না পড় ধরা’। এটাই মেনে চলে ডেনমার্কের লোকজন। জেলবন্দি কয়েদিদের জন্য এটা প্রযোজ্য। অর্থাৎ জেল থেকে কয়েদিরা পালাতেই পারে, তাতে কোনও দোষ নেই। কিন্তু ধরা পড়লেই শাস্তি ব্যবস্থা আছে।
5. আপনার আদরের কুকুরকে নিয়ে আপনি কি করবেন সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু, না কোনও ঠাট্টা-ইয়ার্কি করা যাবে না কুকুরের সঙ্গে। কুকুরকে কোনও অঙ্গভঙ্গি করে দেখানো যাবে না। সেটা বেআইনি। তাতে শাস্তি হতে পারে। এটাই নিয়ম আমেরিকার ওকলাহামা শহরে।
6. রেস্তোরাঁয় দামি দামি খাবার খেলেন। মন ভরল। কিন্তু পেট ভরল না। সেটি হবে না। একেবারে ভরপুর হতে হবে পেট। নাহলে কোনও দাম দিতে হবে না। ডেনমার্কে এটাই নিয়ম। যত খুশি খান চেটেপুটে। পেট না ভরলেই একেবারে ফ্রি।
7. পছন্দ হচ্ছে না। ডিভোর্স দিয়ে দাও! ওসব হবে না। চান বা না চান আপনাকে থাকতেই হবে একসঙ্গে। নাহলেই শাস্তি। ফিলিপিন্সে ডিভোর্স একটি শাস্তি যোগ্য অপরাধ।
Discussion about this post