বাস্তবে আগেই একবার সম্মানহানি হয়েছিল তার। ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বিচার চাইতে গিয়ে আবারও সম্মানহানির শিকার সেই নারী। যা আগেরটা থেকে আরও বেশি মারাত্মক। খোদ আইনজীবী যে নির্যাতিতাকে এমন প্রশ্ন করতে পারেন, তা তিনি ভাবতেও পারেননি।
বছর দুয়েক আগে কানাডার এই নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে অ্যালেকজান্ডার স্কট ওয়াগার নামের ২৯ বছরের এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তারপর থেকেই তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আসছেন। কানাডার এক আদালতে ঘটনার মামলা চলাকালীন অভিযুক্তের আইনজীবী নির্যাতিতাকে জিজ্ঞাসা করেন, সেই পরিস্থিতিতে কেন তিনি নিজের পা দু’টি জোড়ো করে রাখেননি কিংবা কেন তিনি আত্মরক্ষার জন্য নিজের নিচের অংশ পানির নিচে ডুবিয়ে দেননি? এখানেই থেমে থাকেননি তিনি। শালীনতার মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়ে তার প্রশ্ন, ধর্ষকের যৌনাঙ্গের মাপ কত ছিল? পরে ওই আইনজীবীকে মামলা থেকে সাসপেন্ড করে আদালত।
চলতি সপ্তাহে অভিযুক্তর দায়িত্বপ্রাপ্ত আইনজীবী ফের একই প্রশ্ন করেন। নির্যাতিতা যার উত্তরে শুধু ‘না’ বলেছেন। অভিযুক্তের দাবি, ওই নারীর অনুমতিতেই তিনি যৌন সঙ্গমে মিলিত হয়েছিলেন।
Discussion about this post