পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত পুরুষদেরকে সাধারণ রুচিশীল নারীরা হীনমন্য ও চরিত্রহীন মনে করেন। নারীরা যখন জানতে পারেন যে তার পরিচিত কোনো পুরুষ নিয়মিত পর্নো মুভি দেখেন তখন তার সম্পর্কে খারাপ মনোভাব জন্ম নেয় এবং তাকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন।
শারীরিক ক্ষতি:
নিয়মিত পর্নো মুভি দেখলে নিজের হস্ত মৈথুনের অভ্যাসটাও বেশি থাকে। অতিরিক্ত হস্ত মৈথুন করার ফলে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি বাড়তে পারে এবং যৌনজীবনে নানান সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।
নিঃসঙ্গতা আঁকড়ে ধরে:
অতিরিক্ত পর্নো নেশার কারণে সাধারণ নারীদের প্রতি বিতৃষ্ণা চলে আসে। বাস্তব জীবনে তারা পর্নো মুভির নায়িকাদের মতো আকর্ষনীয় দেহ ও চেহারার নারী খোঁজেন। কিন্তু মেকআপ, লাইট ও ক্যামেরার কারসাজিতে পর্নো মুভির নায়িকাদের মোহনীয়ভাবে দেখানো হয় যা বাস্তব জীবনে খুঁজে পাওয়া সম্ভব না। তাই পর্নো আসক্তরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিঃসঙ্গতায় আক্রান্ত হয় অথবা সংসার জীবনে অসুখী হয়।
সামাজিকভাবে হেয় হতে হয়:
পর্নো আসক্তদের মোবাইল, কম্পিউটার, পেন ড্রাইভ সবখানেই পর্নো ছবি থাকে। অনেক সময় এসব অনৈতিক বিষয়গুলো পরিবারের কাছে ধরা পড়ে যায়। ফলে আপনজনদের কাছে হেয় হতে হয় তাদেরকে।
Discussion about this post