পর্নোগ্রাফি বিক্রয়, প্রদর্শন বা যে কোনো প্রকারে প্রচারের শাস্তি মোবাইল কোর্টের (ভ্রাম্যমাণ আদালত) মাধ্যমে দেওয়া হবে।
এজন্য ‘ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন, ২০০৯’ এর তফসিলে ‘পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২’ এর ধারা ৮ এর উপ-ধারা ৪ ও ৫ যুক্ত করে আজ মঙ্গলবার (৭ মার্চ) একটি আদেশ জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এ দুটি উপধারার অপরাধের জন্য ভ্রাম্যমাণ আদালত ২ বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করতে পারবে।
৮ ধারার ৪ উপ-ধারায় বলা হয়েছে- কোনো ব্যক্তি পর্নোগ্রাফি প্রদর্শনের মাধ্যমে গণউপদ্রব সৃষ্টি করলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবে।
৫ উপ-ধারায় বলা হয়েছে- কোনো ব্যক্তি পর্নোগ্রাফি বিক্রয়, ভাড়া, বিতরণ, সরবরাহ, প্রকাশ্যে প্রদর্শন বা যে কোনোভাবে প্রচার করলে বা ওইসব বা যে কোনো উদ্দেশ্যে পর্নোগ্রাফি প্রস্তুত, উৎপাদন, পরিবহন বা সংরক্ষণ করলেও অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
কোন পর্নোগ্রাফি প্রাপ্তিস্থান সম্পর্কে কোনো ধরণের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বা ওইসব অপরাধ করার উদ্যোগ গ্রহণ করলে শাস্তি দিতে পারবে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এ সব অপরাধের জন্য কোন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং এক লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন বলে আইনে উল্লেখ করা হয়েছে।
Discussion about this post