দুটি টেস্ট এবং তিনটি ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে আগামী বছরের অক্টোবর-নভেম্বরে বাংলাদেশে আসবে ইংল্যান্ড। তবে, এখনও কোনো তারিখ ঘোষণা করা হয়নি দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ড থেকে।
২০০৩ সালের অক্টোবরের পর ইংল্যান্ড সাত বছর পর ২০১০ সালে বাংলাদেশে এসেছিল। একই বছর ইংল্যান্ড সফরে গিয়েছিল টাইগাররা। ২০১০ সালে দুটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলার পর বাংলাদেশের সঙ্গে আর টেস্ট খেলেনি ইংলিশরা। এর মাঝে দুই দল ওয়ানডে খেলেছে ২০১১ ও ২০১৫ বিশ্বকাপে। দুটিতেই বাংলাদেশের বিপক্ষে হেরেছে ইংলিশরা।
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের কাছে টানা দুইবার পরাজিত হওয়ার লজ্জা থেকে বাংলাদেশকে বেশ ভালো করেই জানা আছে ইংলিশদের। তাই হয়তো পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার টার্গেটেই বাংলাদেশ সফরে আসছে দেশটি। আর দুই দেশের ক্রিকেট লড়াই প্রথমবারের মতো প্রচার করবে যুক্তরাজ্য কেন্দ্রিক ক্রীড়া নেটওয়ার্ক স্কাই স্পোর্টস।
প্রভাবশালী স্পোর্টস চ্যানেল স্কাই স্পোর্টস বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ডের ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচারের দায়িত্ব পেয়েছে। দুই দেশের মধ্যকার এ সিরিজের এক বছরেরও বেশি সময় হাতে থাকলেও সেই সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ত্ব কিনে নিয়েছে তারা।
Discussion about this post