প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা ন্যায় বিচারের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। তিনি বলেছেন, বিচারপতি সিনহা দণ্ডবিধির অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
রোববার (০৯ জুলাই) রাতে জাতীয় সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে এসব কথা বলেন মতিয়া চৌধুরী। এসময় স্পিকার ড. শিরীন চৌধুরী সভাপতির আসনে ছিলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, বিএনপি’র মেয়াদে নিযুক্তি বিচারকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তিনি (প্রধান বিচারপতি) কোনো ব্যবস্থা নেননি। যদিও এই বিচারক এলএলবি সার্টিফিকেট ট্যাম্পার করেছিলেন। যিনি উলঙ্গ শর্তে ধরা পড়লেন। তখন তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়।
তিনি বলেন, একই সঙ্গে আমাদের প্রধান বিচারপতি সিনহার দ্বারা গুরুতর অসাদাচারেণর কথাই আমার বলতে হয়। শুধু মাত্র কয়েক মাস আগে প্রধান বিচারপতির নির্দেশে অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার অবৈধভাবে দুর্নীতি দমন কমিশনে আপলি বিভাগে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির বিরুদ্ধে কোনো রকম তদন্ত না করার জন্য হাস্যকর কারণের উপর নির্ভর করে বলেছিলেন, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি দায়িত্ব পালনকালে বিচারক এবং মৃত্যুদণ্ডসহ অনেকে রায় দিয়েছেন। তদন্ত যদি করা হয় সেই বিচারকার্য বিষয়গুলি প্রশ্নবিদ্ধ হবে। এটি করার মাধ্যমে বিচারপতি সিনহা ন্যায় বিচারের প্রতিবন্ধকতা বা বাধা হিসেবে পরিচিত অপরাধ গুলি করেছেন। যা দণ্ডবিধির অধীনের শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তিনি সুপ্রিম কোর্টে নামই শুধু ব্যবহার করেন নাই, সুপ্রিম কোর্টের প্যাড ব্যবহার করেছেন। যদিও এটা ছিল নিজস্ব সিদ্ধান্ত।
তিনি বলেন, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল এটা ছিল পাকিস্তানে। আমরা অনেকে বলেছি জিন্নাহ সাহেবের পাকিস্তান চলে গেছে গোরস্তান। আমরা যেটাকে গোরস্তানে পাঠিয়ে দিয়েছি সেই পাকিস্তান হলো প্রধান বিচারপতির আদর্শের বা মতের। সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চে কেউ যদি কেরি ক্যাচাল করতে চায়, সেখানে জোকারি করে অবশ্যই বাংলাদেশের মানুষ তার কৈফিয়ৎ নেবে, নেবে, নেবে। সেই দিন বেশি দূরে নয়। কেউ প্রশ্নের ঊর্ধ্বে না,
Discussion about this post