রোববার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে কালিয়াকৈর থানায় মামলাটি দায়ের করেন হত্যাকাণ্ডের শিকার মাসুদ রানার (২০) বাবা নূরুল ইসলাম নবী।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কালিয়াকৈর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শহিদুল ইসলাম বিষয়টি জানান।
তিনি বলেন, শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাত ১টার দিকে কালিয়াকৈরের ছোট লতিফপুর এলাকায় নিজ বাড়িতে বন্ধুদের সঙ্গে তাস খেলছিলেন মাসুদ রানা। এক পর্যায়ে মাসুদ, পারভেজ ও অমিতের মধ্যে ঝগড়া হয়। এসময় পারভেজ ও অমিত কেচি দিয়ে মাসুদকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত করে।
পরে তার চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে গিয়ে পারভেজ ও অমিতকে আটক করে এবং মাসুদকে উদ্ধার করে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কিন্তু সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে রাতেই লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায় পুলিশ। নিহতের দেহে অনেক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এসআই আরও জানান, শনিবার মাসুদের বাবা-মা দু’জনেই বেড়াতে গিয়েছিলেন। রাতে মাসুদের বাড়িতে আর কেউ ছিল না।
Discussion about this post