তিনি জানান, মারুফদহ গ্রামে বেশ কয়েকজন চরমপন্থি সন্ত্রাসী বসবাস করেন। অভিযোগ রয়েছে তারা নিজেরাই বোমা তৈরি করেন।
মঙ্গলবার দুপুরে চিহ্নিত সন্ত্রাসী আসলাম হোসেন ওরফে টেংরা (৪৫) নিজ বাড়ি থেকে একটি ব্যাগে করে বোমা নিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় তার মেয়ে একা (১২) বাবার কাছে টাকা চেয়ে হাতের ব্যাগ টান দেয়। এতে ব্যাগে রাখা বোমা বিস্ফোরিত হয়ে স্প্লিন্টার বিদ্ধে হয়ে একার হাত ও পা ক্ষত-বিক্ষত হয়ে যায়। টেংরা সামান্য আহত হন।
এ সময় টেংরা প্রতিবেশীদের বাড়িতে প্রবেশে বাধা দেন। পরে মেয়েকে নিয়ে অজ্ঞাত স্থানে চলে যান। তাছাড়া তার হুমকির কারণে ঘটনাটি কেউ আগে পুলিশকে জানায়নি।
এদিকে, চুয়াডাঙ্গা জেলা সদর হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ক্লিনিকগুলোতে খোঁজ করেও আহত মেয়ে ও বাবার কোনো সন্ধান মেলেনি।
ওসি আরো জানান, টেংরার বাড়িতে গিয়ে সেখানে বোমা বিস্ফোরণের কিছু আলামত পাওয়া যায়। এ ঘটনায় থানায় মামলা হবে।
Discussion about this post