বিডিলনিউজ: বাবা মাকে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দী দেয়ার পর মেয়ে ঐশ্বী রহমান ও গৃহ পরিচারিকা সুমিকে টংগীর কিশোর অপরাধ সংশোধন কেন্দ্রে পাঠিয়েছে আদালত।সে নিজেই বাবা-মাকে খুন করেছে, কেউ তার সাথে ছিলোনা পুলিশের কাছে ঐশীর সর্বশেষ এমন বক্তব্য নিয়ে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে গোয়েন্দারা। তবে ঐশী যে এই খুনে অংশগ্রহন করেছে তা নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। এদিকে তার বন্ধু রনীকে আরো ৫দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে মহানগর হাকিম আনোয়ার সাদাত এর আদালতে হাজির করা হয় চাঞ্চল্যকর এই খুনের তিন আসামী ঐশী রহমান তার বন্ধু মিজানুর রহমান রনি ও গৃহপরিচারিকা সুমিকে।
ঐশী রহমান হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দী দিলেও আরেক সহযোগী রনিকে আবারো ৫ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।ওই বাসার গৃহপরিচারিক সুমিও এই হত্যা নিয়ে আদালতে জবানবন্দী দিয়েছেন। চাঞ্চল্যকর এই মামলায় চারটি বিষয়ে আরজি দিয়ে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন তার আইনজীবী। পরে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে এক সাংবাদিক সম্মেলন বলা হয়, ঐশী নিজে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।তবে ওই সময় আর কারা হত্যার সাথে জড়িত ছিল তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরো তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। যদিও ঐশী পুলিশকে বলেছে সে ছাড়া আর কেউ ছিলনা। এদিকে, ঐশীর বয়স ১৮ বছর কম না বেশি তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রিপোর্ট এখনও পুলিশের হাতে পৌছায়নি। ১৬ আগস্ট রাজধানীর চামেলীবাগরের বাসা থেকে উদ্ধার করা হয় পুলিশ পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান ও স্ত্রী স্বপ্না রহমানের লাশ
Discussion about this post