আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইরাকের নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছে অল্প কিছুদিন আগে। কিন্তু যুদ্ধ বিধ্বস্ত এই দেশটির জন্য এখনও তেমন কিছুই করতে পারেনি নতুন সরকার। দেশটিতে বেকারত্বের হার বেড়ে গেছে মারাত্মকভাবে। বিভিন্ন রাজ্যে সরকারি সেবাগুলোও প্রয়োজন মতো পাওয়া যাচ্ছে না।
এই বেকারত্ব এবং সরকারি সেবা না পাওয়ার বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নেমেছে দেশটির বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীরা। বিশেষ করে দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশগুলির কয়েক হাজার মানুষ রাজধানী বাগদাদে সমবেত হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেছে।
এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী হায়দার আল আবাদি, যিনি একই সাথে সেনাবাহিনীরও সর্বোচ্চ প্রধান তিনি সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, দেশটির তেল ক্ষেত্রগুলোকে সুরক্ষিত রাখতে বসরায় কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সদস্যদের এবং সেনাবাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশনের সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
দেশটিতে গত ছয়দিন যাবত বিক্ষোভ চলছে। বিক্ষোভকারীরা বসরায় রাস্তা ঘাট বন্ধ করে দিয়েছে। এর কারণে সেখানকার উম্ম কসর বন্দরের পন্য খালাসও বন্ধ হয়ে গেছে।
Discussion about this post